শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

সংবাদ সংক্ষেপ

আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮, ২১:২৫

 

৬ষ্ঠ উত্তরবঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন উপলক্ষে

রংপুরে মতবিনিময় সভা

রংপুর অফিস রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র আয়োজনে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠিতব্য ৬ষ্ঠ উত্তরবঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন উপলক্ষে সোমবার রংপুর চেম্বার ভবনে কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) এর বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সঙ্গে রংপুর চেম্বার পরিচালনা পর্ষদ, আমদানি-রপ্তানিকারকবৃন্দ ও বিশিষ্ট শিল্পপতিবৃন্দের এক মতবিনিময় সভা চেম্বার প্রেসিডেন্ট মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন সিআইআই এর উত্তরবঙ্গ জোনাল কাউন্সিল এর কো-চেয়ার, এমএসএমই সনজিত্ সাহা। মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন রংপুর চেম্বারের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজতোবা হোসেন রিপন, চেম্বারের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আহমেদ, বিশিষ্ট আমদানি ও রপ্তানিকারক আলহাজ ময়েন উদ্দিন, জ্ঞানাঙ্কুর রায়, রংপুর চেম্বারের সাবেক পরিচালক মোঃ রবিউল ইসলাম মৃদুল। উল্লেখ্য, চতুর্দেশীয় আঞ্চলিক ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল, ভুটান ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) এর উদ্যোগে আগামী ২১ ডিসেম্বর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়িতে ৬ষ্ঠ উত্তরবঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।

বিজয় দিবস উপলক্ষে পিরোজপুরে

পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

পিরোজপুর অফিস মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পিরোজপুর জেলার পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিয়েছে জেলা পুলিশ। পুলিশ লাইনস মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে জেলার ৩৬ জন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে উপহারসামগ্রী তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সালাম কবির। এ সময় বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযোদ্ধা গৌতম চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ পরিদর্শক মো. শহিদুল আলম, অসরপ্রাপ্ত পুলিশ উপ-পরিদর্শক কাঞ্চন আলী সিকদার প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন এএসপি রিয়াজ হোসেন পিপিএম।

দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন

দিবস পালিত

দিনাজপুর অফিস দিনাজপুরে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার পালিত হয়েছে জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস। মহান বিজয়ের দু’দিন পর ১৯৭১ সালের এই দিনে দিনাজপুর বড় ময়দানে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করেন মুক্তিযুদ্ধকালীন পশ্চিমাঞ্চলীয় জোনের চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর প্রয়াত এম. আব্দুর রহিম।  সেদিন মিত্রবাহিনীর এই অঞ্চলের অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার ফরিদ ভাট্টি ও কর্নেল শমসের সিং-এর নেতৃত্বে একটি চৌকস দল এম. আব্দুর রহিমকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। দিবসটি উপলক্ষে দিনাজপুর ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে মঙ্গলবার সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এম, আব্দুর রহিমের পুত্র জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সফিকুল হক ছুটুসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধাগণ।  এরপর সেখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং এম, আব্দুর রহিমের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপিসহ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এবং এম, আব্দুর রহিম সমাজকল্যাণ ও মুক্তিযোদ্ধা গবেষণা কেন্দ্রসহ দিনাজপুরের বিভিন্ন সংগঠন। 

মুরাদনগরে ১৮ জন বীর

মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা

মুরাদনগর (কুমিল্লা) সংবাদদাতা মুরাদনগরের খুরুইলে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ২০ জন মাঠ প্রতিষ্ঠাকারীদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। গত রবিবার ওই সংবর্ধনার আয়োজন করে এবিসি ক্লাবের সদস্যরা। ওই ক্লাবের সভাপতি আলহাজ মো. আলামুল হুদার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক আলমগীর হোসেন সরকার। বীরের কণ্ঠে বীর কাহিনি শীর্ষক আলোচনায় বক্তৃতা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মিজানুর রহমান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. মো. ফরিদ আহমদ। ওই গ্রামের ১৮ মুক্তিযোদ্ধা হলেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কাশেম সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল ইসলাম সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রমিজ উদ্দিন সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা সরকার গোলাম মোহাম্মদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফয়েজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মো. আবুল কাশেম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবু তাহের সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রশিদ সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলুর রহমান মুন্সী, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মো. আবুল হাশেম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুল মতিন সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোর্শেদ আলম খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফরিদ আহাম্মদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মো. আবুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শামছুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সফিকুর রহমান এবং শহীদ আব্দুর রশিদ। এ ছাড়া, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ওই খুরুইল এবিসি খেলার মাঠ প্রতিষ্ঠাকারী ২০ জন গণ্যমান্য ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।