বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা কি সম্ভব?

আপডেট : ২১ মার্চ ২০১৯, ২১:৪১

ট্রাফিক সপ্তাহের মধ্যেই রাজধানীতে দুই বাসের রেষারেষির শিকার হয়ে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মেধাবী ছাত্র। বিশৃঙ্খলা থামার কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। কেউ কেউ এমনও বলছেন যে, এই বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে টেলিফোন ও ই-মেইলে প্রাপ্ত পাঠকদের অভিমত প্রকাশিত হলো আজ

সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এত আন্দোলন ও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন সত্ত্বেও শৃঙ্খলা ফেরেনি। নতুন আইন পাস হলেও তার বান্তবায়ন নেই। তৈরি করা হয়নি এর বিধিমালা। এছাড়া অনেক জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ বা ফুটপাত নেই। সাইন-সিম্বল নেই। থাকলেও তার তেমন ব্যবহার নেই। নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া রাস্তার যেখানে সেখানে চলছে যাত্রী নামানো-ওঠানো। চালকদের মধ্যে চলছে ওভারটেকিংয়ের প্রতিযোগিতা। কমেনি লাইসেন্সবিহীন চালকদের দৌরাত্ম্য। তাই সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে হলে পথচারী ও যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিআরটিএকে আরও তত্পর হতে হবে। ট্রাফিক পুলিশকে হতে হবে আরও দায়িত্বশীল। এছাড়া নিজ দায়িত্বের প্রতি আমাদের সকলেরই সজাগ হওয়া উচিত।

সাদিয়া সুলতানা মাহি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল এ্যান্ড কলেজ, সাভার, ঢাকা

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবরার আহমেদ অকালে জীবন দিয়ে প্রমাণ করে গেল যে, এখানে কারও জীবনের নিরাপত্তা নেই। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত এদেশের প্রতিটি শহরে প্রভাবশালী কিছু লোক যেহারে রাস্তা দখল করছে তা বলার প্রয়োজন হয় না। এছাড়া বাস্তবতা হলো আমাদের স্বল্প আয়তনের দেশে বসবাস করছেন প্রায় সতের কোটি মানুষ। তাদেরকে নিয়ম-শৃঙ্খলায় আনা কঠিন নয়, তবে সময় লাগবে।

ডা. জামিল রহমান

গোপালপুর, টাঙ্গাইল

দেশের আন্তঃজেলা মহাসড়কগুলোতে অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, যেখানে যানবাহন খুব দ্রুতবেগে চলাচল করে। এই সড়কগুলোতে মুখোমুখি যানবাহন চলাচল করলেও সড়কগুলো তেমন একটা চওড়া নয় এবং কোনো ডিভাইডার নেই। যার ফলে যানবাহনগুলো যখন পাশাপাশি চলে আসে তখন তাদের মধ্যে নিরাপদ দূরত্ব না থাকায় মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। ওভারটেকিংয়ের সময় এমন আশঙ্কা আরো বাড়ে। আর নিরাপদ দূরত্ব রাখতে হলে রাস্তা ছেড়ে যানবাহন নিচে নেমে আসে। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। ঢাকার বাইরে অসংখ্য পুরনো ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলছে যেগুলো দুর্ঘটনা ঘটানোর অন্যতম কারণ। রাস্তাঘাটে যেসব অবৈধ চালক, ফিটনেসহীন গাড়ি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আটক করেন তার অধিকাংশই অর্থের বিনিময়ে বৈধ হয়ে যায় বা মামলা কাগজ কলমেই থাকে। এসব নিয়ম-কানুনের সঠিক প্রয়োগ চাই।

মাহফুজুর রহমান খান

চিনিতোলা, মেলান্দহ, জামালপুর

আমাদের দেশের আয়তন কম, সেই তুলনায় জনসংখ্যা বেশি। এজন্য সবকিছুতে নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে। বিশেষ করে সড়কে লেন মেনে চলতে হবে। বামে সাইকেল এবং মোটরসাইকেল চলবে। তারপর রিকশা, রিকশা ওভারটেক করতে পারবে না, একটার পিছনে একটা চলবে। তারপর চলবে বাস, কার এবং অ্যাম্বুলেন্স। এছাড়া জেব্রা ক্রসিং/ফুট ওভার / আন্ডার পাস ছাড়া কেউ রাস্তা পার হতে পারবে না। ট্রাফিক পুলিশ সব জেব্রা ক্রসিংয়ে থাকবে। সারজেন্ট ফুটপাতে থাকবেন আর দূর থেকে মনিটরিং করবেন, আর অনিয়ম দেখলেই মামলা দিতে হবে।  রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে কাগজ চেক করা যাবে না। গাড়ি লাল, হলুদ এবং সবুজ বাতি অনুযায়ী চলবে। জরিমানা হতে হবে-  রিকশা ১০০০+, মোটরসাইকেল ২০০০+, বাস ৫০০০+, কার ৫০০০+, পাবলিক ১০০০+।

মো. আব্দুল মান্নান

ঢাকা

সড়কে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব। তবে এই জন্য পথচারীসহ চালকদের সচেতন হতে হবে। ফিটনেসহীন গাড়ির চলাচল বন্ধ করতে হবে। নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা করতে হবে। বাসগুলোর মধ্য প্রতিযোগিতা কমাতে হবে। প্রশাসন নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করলে সড়কে শৃঙ্খলা আনয়ন করা যাবে।

ফাহাদ ফারদীন

যবিপ্রবির ছাত্র

আলোচিত সড়ক দুর্ঘটনাকে উপলক্ষ করে আর্থিক সহায়তা ও অনুদান ঘোষণা করে কেউ কেউ তাদের দায়িত্বের পরিসমাপ্তি টানছেন। তারা মিডিয়া কভারেজ পেতে, জনগণকে বোকা বানাতে এবং ভুক্তভোগীদের মুখবন্ধ রাখতে কিংবা চক্ষু লজ্জায় ফেলে দিতে ব্যস্ত আছেন। ফলে কিছুদিন ‘হই হই রই রই, তারপরে কে গেলো কই?’ পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে।

ভুঁইয়া কিসলু বেগমগঞ্জী

হাজীপুর (চৌমুহনী), বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী

সড়ক-মহাসড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন যানবাহন তুলে দেওয়ার পাশাপাশি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা গেলে দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে আসবে বলে আমি মনে করি।

মেনহাজুল ইসলাম তারেক

মুন্সিপাড়া, পার্বতীপুর, দিনাজপুর

সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু এখন যেন কোনো খবরই নয়! অধিকাংশ ক্ষেত্রে এসব দুর্ঘটনার ব্যাপারে আইনগত কোনো ব্যবস্থাও নেওয়া হয় না। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষের মৃত্যু হবে এটাই যেন স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে আমার অভিমত হলো-ইতোপূর্বে সড়ক দুর্ঘটনায় সকল মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত।

মোছা. বিলকিছ আক্তার

সরকারি ম্যাটস, টাঙ্গাইল

রাস্তায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা যাবে না এটা কোনো ইতিবাচক ধারণা নয়। কর্তৃপক্ষ, বাস মালিক এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা যদি সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করেন তা হলে অবশ্যই সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। একই সঙ্গে চালকদের মানসিকতার পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা একান্তই বাঞ্ছনীয়। এ উদ্যোগ কার্যকর করার জন্য এবং তাদের ইতিবাচক মনোভাব তৈরির জন্য বাস মালিকরা চালকদের কাছে এ বার্তা পৌঁছে দিতে পারেন যে, যদি কোনো চালক তার চাকরির জীবনে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের জন্য বা সড়ক দুর্ঘটনার দায়ে অভিযুক্ত না হোন তা হলে তাকে পুরস্কৃত করা হবে।

মাখরাজ খান

সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ

আজকের সড়কের শৃঙ্খলা শুধুমাত্র পরিবহন মালিক সমিতি ও সরকারের প্রতিশ্রুতিতে সীমাবদ্ধ। যার কারণে সড়কের নৈরাজ্য বন্ধের দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই।

এ কে এম শাহজাহান

শিবপুর, নরসিংদী

ইচ্ছে মতো গাড়ি চালানো, গাড়ির ছাল বাকল না থাকা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, সিটিং সার্ভিসের নামে চিটিংবাজি করা, লাইসেন্স না থাকা, রেষারেষিসহ নানা কারণে সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এ বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব আইন প্রয়োগ, শাস্তির বিধান ও সব মহলের সতর্ককরণের মাধ্যমে।

অ্যাড. এস, কে, মো. রমিজউদ্দিন

কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা

নিয়ন্ত্রণহীন বাস চালানো, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, যেখানে সেখানে বাস থামানো, পাল্লাপাল্লি, অবৈধ লাইসেন্স ও আইন অমান্য করে সড়কে চলাচল— এসব কারণেই প্রতিদিন দুর্ঘটনার সংবাদ আসছে আমাদের কাছে।

মো. আরিফুর রহমান

দেলপাড়া, নারায়ণগঞ্জ

সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং চালক ও যাত্রীদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন।

চয়ন

কুতুবখালি, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা

সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ঢাকা শহরের সড়ক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে ন্যস্ত করলেই সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।

কে এম তারেক আজিজ সুমন

শিক্ষা, ঢাকা কলেজ   

বিভিন্ন সময়ে পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সিন্ডিকেট সরকার ও কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করেছে। ফলে সরকারের ও প্রশাসনের সব ইতিবাচক পদক্ষেপ মুখ থুবড়ে পড়েছে। আমরা সাধারণ জনগণ সড়কে ও গণপরিবহনে সব ধরনের অরাজকতার অবসান চাই।

অমিত বণিক

উত্তরা, ঢাকা

আমরা সবাই যদি সড়কে চলাচলে নিয়ম-কানুন মেনে চলি, তবে অবশ্যই চলমান বিশৃঙ্খলা এড়ানো সম্ভব। চালক যতক্ষণ গাড়ি চালাবেন ততক্ষণ খুবই মনোযোগের সাথে ডান-বাম দেখে চালাবেন।

আলহাজ হাফিজুল ইসলাম চৌ: (হিফজু)

হাউজিং স্টেট, রাজশাহী

সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যদি পরিবহন মালিক সমিতি ও সরকার প্রতিশ্রুতি পালনে থাকে আন্তরিক। নিয়ম-নৈতিকতার প্রতিও হতে হবে সহনশীল।

সালমা আফরোজ

ফার্মগেট, ঢাকা

প্রশাসন এবং যানবাহন মালিক কর্তৃপক্ষকে সত্ পথে থেকে এই সংস্থার সমস্যার সমাধান করতে হবে। এর পাশাপাশি পথচারী এবং যানবাহনে চালকদেরও এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া অবশ্যক।

মো. আব্দুর রাজ্জাক নাছিম

চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ

সড়কে চলমান এই বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে প্রয়োজন নতুন করে পাস হওয়া আইনের কার্যকর ব্যবহার ও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা। কিন্তু নতুন আইনের বিধিমালা এখনও তৈরি হলো না!

সুলতানা জামান

মানিকনগর, ঢাকা

পরিবহন সেক্টরকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করাসহ চলমান সড়ক হত্যার সাথে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান নিশ্চিত না করতে পারলে এই বিশৃঙ্খলার জন্য আরও জীবন দিতে হবে।

মোহাম্মদ শহীদউল্যা

হক ভিলা, মেরাদিয়া, ঢাকা

ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করে যানবাহনগুলো বেপরোয়াভাবে চলছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যদি আরো কঠোর হতো, তবে ড্রাইভাররা এভাবে যানবাহন চালাতে সাহস পেত না। অন্যদিকে ফুট ক্রসওভারে যেখানে শুধুই পথচারীদের  জন্য চলাচল ব্যবস্থা, সেখানেও মোটর সাইকেল, গাড়ি এসে স্থান দখল করে থাকে। ট্রাফিক পুলিশও কিছু বলছে না, জনগণও কিছু বলছে না। বিশৃঙ্খলা হবে নাই বা কেন?

সুদীপ্ত বালা (অনন)

বিএসসি (ইইই), ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

এক্ষেত্রে সরকারের সদিচ্ছাই যথেষ্ট। সড়ক পরিবহন খাতের সঙ্গে জড়িত বাস, টার্মিন্যাল নিয়ন্ত্রণকারী সন্ত্রাসী ও সকল শ্রেণির চাঁদাবাজ, মাফিয়া ডন খ্যাত ব্যক্তি এবং এদের গড়ে উঠা অন্যায়, অনৈতিক কাজে শেল্টার প্রদানকারী রাজনৈতিক ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ, বিআরটিআরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রশাসন ও ট্রাফিক বিভাগের অসত্ কর্মকর্তা, কর্মচারী, লাইসেন্সবিহীন অদক্ষ, নেশাখোর ও চরিত্রহীন ড্রাইভার, কন্ডাকটর ও হেলপার, তাদের নিয়োগকারী মালিক ও পথচারীদের জন্য তাত্ক্ষণিক বড় অঙ্কের জরিমানার ব্যবস্থা করে যদি কঠোর আইন তৈরি করে তার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

মো. আবুল কালাম আযাদ

সরদারপাড়া, মুন্সীগঞ্জ

সড়ক-মহাসড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব। পথচারীদের সচেতন হতে হবে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। অর্থের বিনিময়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা যাবে না। চালকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

ফারুক আহমেদ

বাঘমারা, রাজশাহী

সড়কের চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সেজন্য সকল মহলের সহনশীলতা, সহমর্মিতা ও আন্তরিকতার মধ্যে দিয়েই করা যায়। কোনোরকম রেষারেষি, কোন্দল ও মারামারিতে নয়।

লায়ন অ্যাড. রবিউল হোসেন রবি

পুরানা পল্টন, ঢাকা

সড়কে চলমান বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ অবশ্যই সম্ভব। আমরা বাঙালি জাতি, বীরের জাতি, আমরাই অনেক কিছু পারি। ১৯৭১-এ ৩০ লক্ষ মানুষের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা এনেছি, ’৯০-এর গণআন্দোলনের মধ্যদিয়ে আমরা স্বৈরাচার সরকার উত্খাত করেছি। এরকম আরও অনেক কিছু রয়েছে। তাই সড়কের চলমান বিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজন সবার আন্তরিকতা ও আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন।

মো. মেজবাহউদ্দিন সেলিম

ইব্রাহিমপুর, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা

আইনের প্রতি অবজ্ঞা। শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে চলা- এ যেন রীতিতে পরিণত হয়েছে। সড়কের ক্ষেত্রেও এ কথা প্রযোজ্য।

সালেহা আফরিন বেবী

শিবগঞ্জ, সিলেট