শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে শেখ রাসেল দিবস উদযাপন

আপডেট : ২৬ অক্টোবর ২০২১, ১৮:৫৭

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রাসেল দিবস-২০২১ উদযাপন করা হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিনে দিবসটি জাতীয়ভাবে প্রথমবারের মতো উদযাপন করা হয়। 

ভিয়েতনাম

ভিয়েতনামের হ্যানয়স্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে শেখ রাসেল দিবস উদযাপন করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৮ অক্টোবর) এ দিবসটি উদযাপন করা হয়। 

No description available.

দিবসটি উপলক্ষে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন এবং রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ  ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ পাঠ করা হয়। এছাড়াও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, শেখ রাসেলের স্মৃতিচারণ বিষয়ক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশি ও ভিয়েতনামী শিশু-কিশোরদের জন্য অনলাইনে আর্টক্যাম্পের আয়োজন করা হয়।  

রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ দূতাবাস প্রাঙ্গণে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারী, তাদের পরিবারবর্গ ও ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।  

মরিশাস

মরিশাসের বাংলাদেশ দূতাবাসে শেখ রাসেল দিবস পালন করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৮ অক্টোবর) মরিশাসের পরিবেশ, সলিড ওয়াস্ট ম্যানেজম্যন্ট ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বিচ অথরিটি মরিশাসের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দিবসটি উদযাপন করা হয়।  

দিবসটি উপলক্ষে পি জি মেলভি পাবলিক বিচ সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বৃক্ষরোপণ করা হয়। এ কর্মসূচিতে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কাভিদাস রামানো প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

No description available.

এছাড়া মরিশাসের আর্ট ও কালচারাল হেরিটেজ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আভিনাশ তিলক এবং বিচ অথরিটির চেয়ারম্যান ডেনিয়েল ইরিক কিভ লওরেন্ট বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

এ সময় দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বানীসমূহ পাঠ এবং শেখ রাসেলের ওপর নির্মিত বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

হাইকমিশনার রেজিনা আহমেদ তার স্বাগত বক্তব্যে প্রথমেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙলি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। এতে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। 

সুইডেন

সুইডেনের স্টকহোমে বাংলাদেশ দূতাবাসে শেখ রাসেল দিবস উদযাপন করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৮ অক্টোবর) বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি উদযাপন করা হয়। 

দিবস উপলক্ষে শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন ও ছড়া-কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এছাড়াও শেখ রাসেলের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন এবং আলোচনা অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । 

No description available.

এতে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।  

এরপর পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠের মধ্য অনুষ্ঠানের দ্বিতীয়ভাগ শুরু হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করা হয়। এরপর শেখ রাসেলের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শিশু রাসেলসহ ১৫ আগস্টে শাহাদত বরণকারী সকলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং তাদের রূহের মাগফেরাত কামনা করেন।

যুক্তরাষ্ট্র 

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস সোমবার (১৮ অক্টোবর) যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্মবার্ষিকী-‘শেখ রাসেল দিবস’ উদযাপন করেছে।

দিবসটি উপলক্ষে শেখ রাসেলকে স্মরণ করে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে দূতাবাসের ইকোনমিক মিনিস্টার মেহেদী হাসান এবং মিনিস্টার কন্সুলার হাবিবুর রাহমান।

রাষ্ট্রদূত এম সহিদুল ইসলাম তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি শহীদ শেখ রাসেলসহ ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে শাহাদাত বরণকারী সকলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটি অনন্য দৃষ্টান্ত যা কিছু কুচক্রী মহল বিনষ্ট করতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তিনি এরকম ষড়যন্ত্র রুখে দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে শহীদ শেখ রাসেলের স্মৃতিতে অবলম্বনে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে শেখ রাসেল এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নারকীয় হামলায় শহীদ হওয়া সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে একটি বিশেষ প্রার্থনা পরিচালিত হয়।

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে শহীদ শেখ রাসেলের জন্মদিন স্মরণে শেখ রাসেল দিবস-২০২১ উদযাপন করা হয়। কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে স্থানীয় নির্দেশনা অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব মেনে স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মিশনের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারি অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে শেখ রাসেলের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয় অনুষ্ঠানটিতে। এরপর শেখ রাসেল-এর জীবন বিষয়ক একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানটিতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। তিনি শহীদ শেখ রাসেল এর জন্ম দিবসকে ‘ক’ শ্রেণী ভুক্ত জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্তকে অত্যন্ত সময়োপযোগী ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দেশের শিশু-কিশোররা শেখ রাসেল সম্বন্ধে আরও জানতে পারবে যা তাদেরকে মানবতাবাদী ও অধিকারবোধ সম্পন্ন ভবিষ্যৎ নাগরিকে পরিণত করবে। শহীদ শেখ রাসেলকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রচিত বই ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’ পড়ার জন্য প্রবাসে বেড়ে ওঠা শিশু-কিশোরদের প্রতি আহবান জানান রাষ্ট্রদূত ফাতিমা।

No description available.

ইতালি

ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মবার্ষিকী- ‘শেখ রাসেল দিবস’ উদযাপন করা হয়। জুম প্লাটফর্মে আয়োজিত অনুষ্ঠান সূচির মধ্যে ছিল শহিদ শেখ রাসেল-এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ, শেখ রাসেল-এর স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন, বাণী পাঠ, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, আলোচনা অনুষ্ঠান, শেখ রাসেলসহ তার পরিবারের সব শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত। ইতালি, মন্টেনিগ্রো ও সার্বিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. শামীম আহসান শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শহিদ শেখ রাসেল এবং ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ রাতে নিহত সকল শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। মো. শামীম আহসান বলনে,  ‘শেখ রাসেল বাংলাদেশের শিশুদের কাছে সবসময় অনুপ্রেরণার উৎস হিসাবে বিবেচিত হবে।’ দূতাবাসের কাউন্সেলর এ এস এম সায়েম অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন। 

No description available.

সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল-এর ৫৭ জন্মবার্ষিকীতে ‘শেখ রাসেল দিবস’ উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এ দিবসকে ‘ক’ শ্রেণীভুক্ত দিবস ঘোষণা করার পর এই প্রথম বার দিবসটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হল। দিবসের প্রতিপাদ্য ‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস’। সিঙ্গাপুরের ক্রমবর্ধমান কোভিড সংক্রমণের ঝুঁকির কারণে স্বাগতিক সরকারের কঠোর নিয়মকানুন ও বিধি বিধান প্রতিপালন করে এ আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ হাইকমিশন, সিঙ্গাপুর প্রাঙ্গণের নিজস্ব সভা স্থলে এ উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে দেশী বিদেশী গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

No description available.

 

চীন

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কুনমিং, চীনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর কনিষ্ঠ সন্তান শহিদ শেখ রাসেল এর ৫৮ তম জন্মদিন এবং শেখ রাসেল দিবস ২০২১ আজ (সোমবার) যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে শহিদ শেখ রাসেল এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয় এবং পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও দোয়া করা হয়। শেখ রাসেল দিবস-২০২১ উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করা হয়। এ সময় শেখ রাসেল এর ওপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

ইরাক

বাংলাদেশ দূতাবাস, বাগদাদ, ইরাকে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও উৎসবমুখর পরিবেশে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেসা মুজিব এর কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেলের জন্মদিন শেখ রাসেল দিবস উদ্‌যাপন করা হয়েছে। চ্যান্সারী প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইরাকে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব মোঃ ফজলুল বারী। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় যথাসাধ্যভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠানমালা উদযাপন করা হয়। ইরাকের বাগদাদে অবস্থিত দূতাবাস চত্ত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার ১ম পর্বে মান্যবর রাষ্ট্রদূতের নেতৃত্বে সপরিবারে সকল কর্মকর্তা কর্মচারী ও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ইরাক প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন। শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে দূতাবাস প্রাঙ্গণ রঙবেরঙ ফেস্টুন দিয়ে সুসজ্জিত করা হয়।

কাতার

কাতার বঙ্গবন্ধু পরিষদ আল ওয়াকরা শাকার আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উদযাপন হয়েছে। ২৩ অক্টোবর রাতে বন্দর নগরী আল ওয়াকরা স্থানীয় একটি হল রুমে শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয়

কাতার যুবলীগের সাধারন সম্পাদক এম নাছির উদ্দিন চৌধুরীর পরিচালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন আবদুল কাদের। প্রধান অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ কাতার কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব হাসান মাবুদ।

বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ কাতার কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক আলাউদ্দিন চৌধুরী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ কাতার শাখার সভাপতি কমরেড ইসমাইল হোসেন, শিল্পনগরী সানাইয়া শাখার সভাপতি সেলিম উদ্দিন, রূপসী বাংলা সাংস্কৃতিক জোট কাতার শাখার সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, আমানত খান সহ আরো অনেকে।

বঙ্গবন্ধু পরিষদ কাতার ওয়াকরা শাখার নতুন কমিটি অনুমোধন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি এতে আব্দুল কাদেরকে সভাপতি এবং আমানত খানকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির নাম ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন চৌধুরী।

আলহাজ্ব হাসান মাবুদ বলেন, শেখ রাসেল আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। প্রতি বছর ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস পালনের মাধ্যমে ভবিষ্যত বাংলাদেশের কর্ণধার শিশু-কিশোরদের মাঝে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও শেখ রাসেলের স্মৃতি অম্লান থাকবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুকে শেখ রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে, যেন তারাই গড়ে তুলতে পারে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ।

ইত্তেফাক/এএএম/এমআর