‘বর্তমান সরকার সামগ্রিক শিল্পায়নের জন্য বৈচিত্র্যপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরিতে বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে সুনির্দিষ্টক্ষেত্র শনাক্ত করে তার জন্য প্রয়োজনীয় নীতি তৈরি করতে হবে। শুধু নীতি প্রণয়ন করলেই হবে না, নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এমন প্রণোদনা দিতে হবে যেন মানুষ বিনিয়োগে উৎসাহিত হয়’।
রবিবার বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)- এর নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মো. আমিনুল ইসলাম বিডা কার্যালয়ে বিডা আয়োজিত ‘খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং চামড়া ও জুতা প্রস্তুত প্রক্রিয়া’র ওপর প্রণয়নকৃত সময়াবদ্ধ পরিকল্পনা ও সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্দেশে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।
বিডার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণসহ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) ও পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথোরিটি (পিপিপিএ) এর প্রতিনিধিগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
কাজী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘শিল্পায়নের ক্ষেত্রে যেসব নীতি, বিধান, পরিকল্পনা আছে তা বিবেচনায় নিয়ে কর্মপরিকল্পনা করতে হবে।’
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট মাদুরোকে অবৈধ ঘোষণা করলো ভেনিজুয়েলার সংসদ
তিনি বলেন, সম্ভাবনাময় খাতগুলোকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং সঠিক প্রণোদনা ও যথাযথ সুপারিশের মাধ্যমে নীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। তাহলেই সুনির্দিষ্টখাতের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি হবে এবং ফলাফল পাওয়া যাবে।
ইত্তেফাক/এমআই