তিস্তায় অথৈ পানি আর নেই। হারিয়ে গেছে যৌবন। জেগে উঠেছে বিশাল চর। সেই তিস্তার বুক চিরে ফুটেছে কাশফুল। কী অপরূপ। শরতের শ্বেত শুভ্র মেঘে ঢাকা কাশফুল। দৃষ্টি কেড়ে নেয়। ইট-পাথরের শহরের কোলাহল ছেড়ে কেউ কেউ আসছেন তিস্তার চরে।
প্রকৃতিপ্রেমীরা মিশে যান কাশফুলের অভয়ারণ্যে। তিস্তার বুকে পাল তোলা নৌকা। শেখ হাসিনা তিস্তা সেতু পেরিয়ে ডানে কিংবা বাঁয়ে পায়ে হেঁটে কিংবা নৌকায় যাওয়া যায় কাশবন। দিগন্তজোড়া। সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি মেঘের সঙ্গে সূর্যের লুকোচুরিতে শরতের মায়াময় প্রকৃতি সাজে ভিন্ন রূপে। আকাশে ধবধবে সাদা মেঘের শতদল আর মাটিতে মৃদু-মন্দ বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুল যে সৌন্দর্য ছড়ায়, তাতে থাকে মুগ্ধতা।
অর্থনৈতিকভাবে কাশের গুরুত্ব অনেক। কাশ কিনে ঝড়ুি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছে অনেক পরিবার।
ইত্তেফাক/কেকে