জানা শোনা শিল্পীদের পেছনে অর্থলগ্নি করার মতো প্রতিষ্ঠান নেই। শুনেছি মানুষ সোনার হরিণের পেছনে ছোটে। কিন্তু গানের জগতে কী আসলেই সোনার হরিণের পেছনে ছুটছি আমরা? তাই তো কিছুদিন পরই অর্থলগ্নিকারীরা ধাক্কা খায়। যাঁদের নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়, কিছুদিন থাকে এরপর বাতাসে মিলিয়ে যায়। ইদানিং তো সবাইকে আবার নতুন এক রোগে পেয়েছে।
শিল্পীর গুণ নয়, তাঁর ফেসবুক ফ্যান, অনুসারী কত? ইউটিউব ভিউ কেমন এসবই প্রধান মানদণ্ড এখন। কিন্তু এসব তো গানের সঙ্গে যায় না। টেলিভিশন, পত্র-পত্রিকা এমনকিছু মানুষকে পৃষ্ঠপোষকতা দেয়, যা তাঁরা ডিজার্ভ করে না। অশিক্ষিত মানুষের আনাগোনা বেড়ে গেছে। এমনও দেখি, যাঁরা টেলিভিশনকে কথা দেওয়া অনুষ্ঠান বাদ নিয়ে স্টেজ শোতে দৌড়ায়। বরেণ্য শিল্পীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসিয়ে রেখে অনুষ্ঠানে যায় না। তাঁদের নিয়ে সংবাদমাধ্যম ও টেলিভিশনে মাতামাতি, যা খুবই দুঃখজনক।
বর্তমান সংগীতাঙ্গনের অবস্থা ও নতুন শিল্পীদের ডিজিটাল জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে
সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী