কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই তাকে গ্রেফতারের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে না দুদক। অভিযোগ যাচাই-বাছাই করার পর আইনানুগভাবেই গ্রেফতারে নামা হয় বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। গতকাল বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি আরো বলেন, ডিআইজি মিজানের ঘুষের অভিযোগে খন্দকার এনামুল বাছিরকে বরখাস্ত করা হয়নি, অনুসন্ধানের তথ্য পাচারের অভিযোগে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘুষের প্রমাণের পর এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, যে কারো বিরুদ্ধেই অভিযোগ আসতে পারে, এটাই স্বাভাবিক। তার মানে এই নয় যে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসল সে অপরাধী। কে অপরাধী সেটা তদন্ত করা হবে। তেমনি বাছিরের বিষয়টি খতিয়ে দেখছে দুদক। অনুসন্ধানে প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটিত হবে। সত্য উদ্ঘাটনের আগে লাফ দিয়ে কাউকে গ্রেফতার করা ঠিক না। ডিআইজি মিজানের অবৈধ সম্পদ অর্জন অনুসন্ধানের ধীরগতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আপনারা সবকিছু নগদ চান, সবকিছু নগদ চাইলে হবে না। অনুসন্ধানটি বস্তুনিষ্ঠ করতে গিয়ে দেরি হচ্ছে।