শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

মশার মৌসুম

আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ২১:২৮

মশার উপদ্রব বাড়ার সময় এসেছে। স্বভাবতই ঝুঁকি আছে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রাদুর্ভাবের। এই ব্যাপারে টেলিফোন ও ইমেইলে প্রাপ্ত পাঠকদের অভিমত আজ প্রকাশিত হলো

২০১৯ সালে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করে। ডেঙ্গু এডিস মশাবাহিত ভাইরাসজনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ। ফিলিপাইনে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ লোক এই রোগে মারা গেছে। বাংলাদেশে অনেকে এই ডেঙ্গু রোগে মারা যায়। থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়াতেও এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে মশার উপদ্রব বাড়ছে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এখনই ডেঙ্গু প্রতিরোধে সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন করতে হবে। বিশেষ করে রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে মশার ওষুধ ছিটানোসহ নিয়মিতভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা প্রয়োজন। আমাদের অসচেতনতা যেন একটি প্রাণনাশের কারণ না হয়।

গোলাম মাওলা শিমুল

হেড অব এইচ আর, বায়োফার্মা লিমিটেড

মশার উপদ্রব দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর এই মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ হতে বসেছে নগরবাসী। নগরবাসীর এই মশার জ্বালা-যন্ত্রণা নতুন কোনো বিষয় নয়। প্রতি বছরই এই মশা নগরবাসীকে অস্বস্তি ও বিপদে ফেলে। নগরবাসী কিছুতেই এই মশার উপদ্রব থেকে রেহাই পাচ্ছে না। সামনে বর্ষা মৌসম  আসছে। আর এই মৌসুমে মশা নিধনের জন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিতে হবে। তা না হলে মশার উপদ্রব ও ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়ার মতো রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে।

মো. ইফতেখার হোসাইন লিটন

হাইমচর, চরভৈরবী

ছোটো-বড়ো মশার কামড় সহ্য করাই মুশকিল। এখন মশা প্রজননের ভরা মৌসুম। শহর কিংবা গ্রাম সব স্থানে মশা। মশা সুযোগ পেলেই কামড় দেয়। গত বছর এই মশার কামড়ে অনেক মানুষ ডেঙ্গু জ্বরে মারা যায়। এ বছর আমাদের আরো বেশি সতর্ক হতে হবে। মশার প্রজনন স্থান ধ্বংস করে দিতে হবে। কোনো জায়গাতে কোনো অবস্থাতেই পচা-নোংরা আবর্জনার স্তূপ রাখা যাবে না। ঝোপ-জঙ্গল বাড়ির  আশপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা প্রয়োজন। শহরের পাশাপাশি গ্রামের হাট-বাজার বিভিন্ন স্থানে মশার লার্ভা ধ্বংসকারী ওষুধ ছিটাতে হবে। প্রত্যেককে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে।

ফারুক আহমেদ

বাগমারা, রাজশাহী

একজন নামিদামি ছড়াকার লিখেছেন, ‘মশা বলে মাছিরে ভালো খুব আছিরে, রাত দিন মানুষের কাছাকাছি  আছিরে’, কিংবা বলা যায়/ ‘রাতে মশা দিনে মাছি—এই নিয়ে ঢাকায় আছি।’ সুতরাং কবি/সাহিত্যিকেরা এই মশা-মাছি নিয়ে কত রকমই লেখাই না লিখেছেন। অথচ কথাগুলো অবশ্যই বাস্তবিক সত্য। তাই আমরা প্রত্যাশা করি, আসন্ন বর্ষা মৌসুম আসার আগেই এই মশা নিধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সুগন্ধী আক্তার

মতিঝিল বা/এ, ঢাকা

আমাদের দেশে মশার উপদ্রুব হতে রক্ষা পেতে হলে প্রথমেই চিন্তা করতে হবে মশার প্রজননের বিষয়টি। এতে করে যদি আমরা মশার ডিমগুলো বিনষ্ট করতে না পারি, তাহলে পরবর্তীকালে কামান দাগিয়েও মশা মেরে শেষ করা যাবে না। কাজেই এখনই উপযুক্ত সময় মশার ডিম-লর্ভাগুলোকে চির তরে বিনষ্ট করার। দেশব্যাপী এই কার্যক্রম জরুরি ভিত্তিতে চালানো একান্ত উচিত বলে আমি মনে করি।

আলহাজ মো. হাফিজুল ইসলাম চৌ. (হিফজু)

প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি, পরিবেশ উন্নয়ন ও স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি, হাউজিং স্টেট, রাজশাহী

বর্ষার ভরা মৌসুম আসার আগেই এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত জরুরি। বাড়ির আশপাশের ময়লা-আবর্জনা, ডাস্টবিনে ময়লা জমে থাকা, ডাবের খোসা, ভাঙা টায়ার, কৌটা  ইত্যাদি বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে সর্বত্র পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযান চালানো ও মশার ওষুধ ছিটানো এখনই সময়। সেজন্য পাড়া-মহল্লায় যুব তরুণসহ সর্বত্র সামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে।

অ্যাড. এস কে মো. রমিজউদ্দিন

পুরানা পল্টন, ঢাকা

হালকা ও মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি হওয়ার দরুন জমাকৃত বৃষ্টির পানিতে এডিস মশার বংশবৃদ্ধি ঘটে। তাছাড়া যে সকল  ডোবা ও খাল আগে পানিতে ভরপুর ছিল এখন সেই সকল খাল কচুরিপানায় ভরে গেছে। ছোটো ছোটো নদীও কচুরিপানায় ভরে গেছে। এখানে মশার বংশবৃদ্ধি ঘটে এবং এই সকল জায়গায় কোনো মশার ওষুধ না দেওয়ার কারণে বছরের পর বছর মশার উপদ্রব বেড়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের অনুরোধ—যে সকল খাল ও নদী কচুরিপানায় ভরে গেছে সেগুলো পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হোক।

মাখরাজ খান

সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ

গত বছর হঠাত্ করে ঢাকা শহরে ঈদুল ফিতরের পরে এডিস মশার কামড়ে শুরু হয় ডেঙ্গু। ঈদুল আযহার আগে অনেকে ডেঙ্গু জীবাণু বহন করে গ্রামে যায়। যার ফলে সারা বাংলাদেশের প্রায় লক্ষাধিক লোক আক্রান্ত হয়। মশা নিধনের জন্য সিটি করপোরেশন যে ব্যবস্থা গ্রহণ করে তা মোটেই পর্যাপ্ত নয়। মশা নিধনের যে ওষুধ ছিটানো হয় তা শুধু রাস্তা দিয়েই ছিটিয়ে যায়। বাড়ির আশেপাশে যে পানি জমা হয় সেখানে ওষুধ না ছিটানোর ফলে মশার বিস্তার ঘটতে থাকে। মশা নিধনের জন্য ষাটের দশকে ম্যালেরিয়া নিধনের যে অভিযান শুরু হয়েছিল বছরব্যাপী এইরূপভাবে মশা নিধনের কার্যকরি অভিযান শুরু করতে হবে।

খন্দকার কামরুজ্জামান

শিলাইদহ, কুষ্টিয়া

বর্তমানে বাংলাদেশের শহর-বন্দর, গ্রাম-গঞ্জ সর্বত্র জনজীবন মশার উপদ্রবে বিপর্যস্ত। মশা নেই এমন জায়গা খুঁজে পাওয়া কঠিন। এই মশার কারণে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগের শিকার কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রী ও গর্ভবতী নারীরা। মশার উপদ্রব ও ভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনবে বলে আশা করি।

জান খুববান

চালাকচর, মনোহরদি

এখনই সময় মশার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা। সন্ধ্যা হলে ভনভনিয়ে মশার ডাক শুরু হয়। বসার কোনো উপায় নেই। চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে মশা। তাই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আসন্ন বর্ষার আগে মশার এই উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে হলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়া কোনো উপায় নেই।

মুন্সী মোহাম্মদ ওয়াহীদউল্লাহ

স্টেডিয়াম সড়ক, সদর, ফেনী

মশার রাজত্ব সর্বত্র। সন্ধ্যায় পর তাদের ভনভনানি ও কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে নগরবাসীসহ সারাদেশ। এ যেন এক শক্তিশালী প্রাণী। তাকে মারতে নানাভাবে কামান দাগানো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তাতেও মশা ক্ষান্ত হয় না। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে বর্ষা মৌসুমের আগে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া একান্ত জরুরি। সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সংগঠন সবাইকে সম্মিলিতভাবে কার্যক্রম চালাতে হবে।

আজাদ মনজু

উত্তরা, ঢাকা

মশা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়াসহ অনেক ঝুঁকিপূর্ণ রোগ ছড়ায়। সারা বছরই মশার বিচরণ থাকে। বিশেষ করে শহরাঞ্চলে বেশি হয়। কারণ শহরে অপরিষ্কার ড্রেন, নালা, নর্দমার সমাহার, এখানে খুব সহজেই মশা বিস্তার করে। তাছাড়া পরিত্যক্ত টায়ার কৌটা ও টিউবে জমে থাকা পানিতে মশার জন্ম হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এগুলোর বিষয়ে শত ভাগ নজরদারি থাকা দরকার। আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

মো. আবদুর রাজ্জাক নাছিম

প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক, স্বাধীন জীবন, চান্দাই কোন, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার খবর এখন বিশ্বজোড়া। সামনে আসছে বর্ষা, আসছে সঙ্গে মশা। তাই আমরা মনে করি, এখনই এর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত জরুরি।

মো. খায়রুল ইসলাম ফুল

আরামপুর, ঝিনাইদহ

মশা অতি ছোটো প্রাণী। তবু একে ভয় করতে হয় আমাদের। সম্প্রতি ডেঙ্গু আতঙ্কই এর বড়ো প্রমাণ। মশা ছোটো প্রাণী হলেও এর কামড় ও উপদ্রব ছোটো নয়। মশার উপদ্রব যখন বেড়ে যায় তখন স্বভাবতই ঝুঁকি বাড়ে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়াসহ নানা অসুখের। মশার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে এরই মধ্যে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। যেসব এলাকায় মশার ঝুঁকি বেশি সেসব স্থানে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে বিশেষ টিম। এছাড়াও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে এর উত্স নির্মূলসহ নানা পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে ডিএসসিসি। এজন্য পাশাপাশি আমাদের নাগরিকদেরও সচেতন হতে হবে। নিজ নিজ বসতবাড়ি, আঙ্গিনা ও তার আশপাশসহ সব জায়গা পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

উবাইদুল্লাহ তারানগরী

দুধনই, ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ

পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় কিংবা গ্রামে তরুণ-যুবাদের নিয়ে সব রকম কর্মসূচি দিতে হবে। যেখানে সেখানে ময়লা-আবজনার স্তূপ করা যাবে না। মাইকিং করে সবাইকে সচেতনতার কথা বলতে হবে।

বিউটি

নারায়ণগঞ্জ লেন, পিলখানা, ঢাকা

এখনই সবরকম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা একান্ত অবশ্যক। সর্বত্র পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করতে হবে। ঢাকার দুটি সিটির কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি দেওয়া দরকার। প্রয়োজনে প্রতিদিন মশার ওষুধ ছিটানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

মো. মেজবাহউদ্দিন সেলিম

ইব্রাহিমপুর, ঢাকা ক্যান্টামেন্ট

অপরিষ্কার ডোবা, নালা, খাল, বিল ও নদীতে কচুরিপানা ভরে গিয়ে এই মশার প্রজনন বৃদ্ধি পায়। তাই এখনই পরিষ্কার করে ওষুধ দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

রনী

রামচন্দ্রপুর, ঝিনাইদহ

মশার উত্পাতে রাজধানীর অধিকাংশ এলাকায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। কয়েল, ধোঁয়া কোনো কিছুতেই নড়ে না মশা। মশার কামড়ে জীবন দুর্বিষহ হয়েছে নগরবাসীর। ডোবা, নালা,  খাল ও আশেপাশের ময়লা-আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার না করায় সেখানে মশার প্রজনন বেশি হচ্ছে। গত বছর ছিল ডেঙ্গুর জন্য ভয়াবহ একটি বছর। এডিস নিধনে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় তেমন কোনো তত্পরতা না থাকায় আসছে মৌসুম  নিয়ে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ। এডিস মশা স্থির পানিতে ডিম পাড়ে। তাই বালতি, ফুলের টব, গাড়ির টায়ার প্রভৃতি স্থানে যেন পানি জমতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

মোহাম্মদ শহীদউল্যা

হকভিলা, মেরাদিয়া, সিপাহীবাগ, ঢাকা

পত্রপত্রিকার তথ্যমতে, ২০১৯ সালের জুনে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা বিগত বছরগুলোর তুলনায় প্রায় কয়েক গুণ বেশি ছিল। সাধারণত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার মৌসুম ধরা হয়। সেই হিসাবে, সামনের দিনগুলোতে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মশার প্রজনন স্থান নির্ণয় ও নির্মূল করা মশা নিয়ন্ত্রণের একটি কার্যকরি অংশ। এডিস মশা স্থির পানিতে ডিম পাড়ে। জমে থাকা পানি পরীক্ষা করে সেখানকার মশার লার্ভা নষ্ট করতে হয়। মশা ও মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে কীটতত্ত্ববিদ, পরিবেশবিদ, মেডিক্যাল ও ভেটেরিনারি পেশার ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ নিয়ে গঠিত কমিটির মতামত গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করার জন্য স্বাস্থ্যকর্মী, সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ, রাজনৈতিক নেতাদের অংশগ্রহণ প্রয়োজন।

মো. জিল্লুর রহমান

ব্যাংকার ও লেখক, সতিশ সরকার রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা

গতবছরের ডেঙ্গুর সময়ের কথা কারো ভুলে যাবার কথা নয়। এখনই সতর্ক না হলে গতবছরের রেকর্ড ভাঙতে পারে ডেঙ্গু। আর এরই মধ্যে  মশা নিধনে নানা কার্যক্রম চলমান থাকলেও পরিকল্পনার ঘাটতি রয়েছে। তাই কালক্ষেপণ না করে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে এখনই সমন্বিত ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ রয়েছে।

সাদিয়া সুলতানা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সাভার, ঢাকা