দেশ সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান বিশ্বের অনেকের কাছেই অনুপ্রেরণার অপর নাম। ছোট দলের একজন খেলোয়াড় কীভাবে দীর্ঘ সময় ধরে ক্রিকেট বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সেটার বড় উদাহরণ বাংলাদেশি এই তারকা। কিন্তু বড় তারকা হয়েও চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডে আইসিসির সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে খেলতে হচ্ছে তাকে। আর সেটিকেই যেন সৌভাগ্য মানছেন পাপুয়া নিউগিনিসহ অন্যান্য দেশের খেলোয়াড়রা।
বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) প্রথম রাউন্ডের ‘বি’ গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে পাপুয়া নিউগিনি। টাইগারদের জন্য এই ম্যাচটি মহাগুরুত্বপূর্ণ। সুপার টুয়েলভে কোয়ালিফাই করতে হলে এটি জয়ের কোনো বিকল্প নেই এবং রান রেটেও এগিয়ে থাকতে হবে। অন্যদিকে, প্রথম দুটি ম্যাচে হেরে যাওয়া পাপুয়া নিউগিনি বাংলাদেশকে হারিয়ে অঘটন ঘটাতে চায়।
বুধবার (২০ অক্টোবর) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথমবার খেলতে আসা দেশটির ব্যাটার চার্লস আমিনি সাকিব সম্পর্কে বলেছেন, বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা, আমাদের সাকিব আল হাসানকে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ দিচ্ছে। একই সঙ্গে এটা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের সঙ্গে কথা বলারও সুযোগ।
সাকিবের মতো বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলতে এবং দেখা করতে পছন্দ করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সে বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। কী পরিকল্পনা ও মাইন্ডসেট নিয়ে সাকিব খেলতে নামে, তা জানতে চাইবো। সে আমার মতোই বাম-হাতি ব্যাটার। আমি দেখতে চাই সে তার রুটিনে কি করে এবং তার থেকে যত বেশি সম্ভব শেখার চেষ্টা করা। এটা দারুণ অভিজ্ঞতা হবে।’
ইত্তেফাক/টিএ