গত কয়েকদিন থেকে ব্রহ্মপুত্র নদসহ যমুনা, তিস্তা ও ঘাঘট নদীর পানি কমে গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার ২৬টি ইউনিয়নের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। কিন্তু বুধবার (৮ জুলাই) ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও ঘাঘটের পানি স্থির রয়েছে। কিন্তু বৃদ্ধি পাচ্ছে তিস্তার পানি।
এছাড়া করতোয়ার পানি বৃদ্ধি বুধবার (৮ জুলাই) অব্যাহত থাকায় বাঙ্গালি নদীরও পানিও বাড়ছে। ফলে গোবিন্দগঞ্জ ও পলাশবাড়ী উপজেলার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে করতোয়ার দুর্বল বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এছাড়া বাঙ্গালি নদীর পানি বৃদ্ধিতে সাঘাটার কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর গ্রামে নদী ভাঙ্গন বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরো পড়ুনঃ করোনা নেগেটিভ আসার ২৪ ঘন্টার মাথায় মারা গেলেন আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: মোখলেছুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘন্টায় করতোয়ার পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালি পয়েন্টে ৪৫ সে.মি. বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে গত তিস্তার পানি ১৩ সে.মি. পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে করতোয়া ও তিস্তার পানি এখনও বিপদসীমার নিচে রয়েছে। কিন্তু ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়েওনি আবার কমেওনি, স্থির ছিল।
ইত্তেফাক/এমএএম