সুজানগর পৌরসভাসহ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে বাড়ছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা।
স্থানীয় শ্রমিক নেতা জালাল উদ্দিন খান জানান, ইতিপূর্বে সুজানগরে ৩ হাজার শিশু শ্রমিক ছিলো। বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৫ হাজারে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে করোনাকালীন সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিশু শ্রমিক বাড়ছে।
[ফাইল ছবি]
স্থানীয় একটি হোটেলে কর্মরত শিশু শ্রমিক শামীম জানায়, মালিক পক্ষ সারা মাস তাদের ইচ্ছামতো কাজ করায়। মাস শেষে মজুরি মিলে ৩-৪ হাজার টাকা।
[ফাইল ছবি]
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রওশন আলী বলেন, শিশু শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানো দণ্ডনীয় অপরাধ। এর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইত্তেফাক/এমআর