জেলার রায়পুরা উপজেলার চরমধুয়া ইউনিয়নের চরমধুয়া ও দড়িহাটি গ্রামের প্রায় অর্ধশত ঘরবাড়ি এবং ফসলি জমি মেঘনায় বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকিতে রয়েছে আরও পাঁচ শতাধিক ঘরবাড়ি। আতংকের শত শত মানুষ।
অপরদিকে রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলের শ্রীনগর, চাঁনপুর, মির্জারচর ও বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের নদী ভাঙনের আশংকা দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোতে এখনও ত্রাণ পৌঁছেনি। পুনর্বাসনে নেওয়া হয়নি কোনো সরকারি উদ্যোগ। ইউনিয়ন গুলোর বাসিন্দারা গ্রাম রক্ষায় বাঁধ নির্মাণের দাবি জানালেও এক দশকেও কোনো সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।
চরমধুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম সিকদার জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা এলাকা পরিদর্শন করে গেছেন। বাঁধ নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসীকে নিয়ে আন্দোলন করেছি, ফল হয়নি।
আরও পড়ুন: আয়ার বাড়িতে অবৈধ গর্ভপাত, ফেলে দেওয়া নবজাতক উদ্ধার
নরসিংদী জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ সাহাব উদ্দিন আহমেদ জানান, নদী ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন পেলেই কাজ শুরু করা হবে।
ইত্তেফাক/অনি