বাংলাদেশের মন্দিরে হামলার ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার কলকাতার রাণী রাসমণী রোডে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। সেখান থেকে তারা হামলা বন্ধের দাবি তোলেন।
একই দাবিতে গত সোমবার কলকাতার বালীগঞ্জ থেকে গোল পার্ক পর্যন্ত মিছিল করে বিজেপি। গতকাল মঙ্গলবার দিল্লির যন্তর মন্তরে বিক্ষোভ সমাবেশ করে ‘?বাঙালি হিন্দু বাঁচাও সমিতি’। সেখানে যোগ দেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। পাশাপাশি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গরম হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি এ হামলার ঘটনায় ?মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নীরবতার তীব্র সমালোচনা করেন। পালটা তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব পার্থ চ্যাটার্জি বলেছেন, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।
পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেছেন, ‘অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে কে কোথায় গিয়ে বিক্ষোভ দেখাবে তা নিয়ে মন্তব্য করব না।’ আমি মনে করি, উপমহাদেশে ধর্ম ও সম্প্রদায় খুব সংবেদনশীল ব্যাপার। সব দেশের কর্তব্য সে দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়া। এর পালটা বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি।’
ইত্তেফাক/টিআর