শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

থাই রাজসঙ্গীর মর্যাদা তুলে নিলেন রাজা

আপডেট : ২৩ অক্টোবর ২০১৯, ০৬:০০

বিয়ের কয়েক মাসের মাথায় স্ত্রীকে ‘আনুগত্যহীন’ বলে ঘোষণা করেছেন থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন। একইসঙ্গে তার রাজকীয় খেতাবও কেড়ে নেওয়া হয়েছে

 

 

এক আনুষ্ঠানিক আদেশে বলা হয়েছে, সিনিনাত ওংভাজিরাপাকদি ‘উচ্চাভিলাষী’ এবং নিজেকে ‘রানির সমকক্ষ ভাবতে শুরু করেছিলেন’। রাজসঙ্গীর আচরণ রাজপরিবারের প্রতি অশ্রদ্ধার ছিল বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।

 

সিনিনাত একজন মেজর জেনারেল ও পেশাদার পাইলট। তিনি নার্স ও দেহরক্ষীর কাজও করতেন। গত প্রায় এক শতকের মধ্যে তিনিই ছিলেন রাজকীয় সঙ্গীর খেতাবপ্রাপ্ত (রয়্যাল নোবেল কনসর্ট) একমাত্র নারী। অন্যদিকে, ৪১ বছর বয়স্ক রানি সুথিদা রাজার সাবেক ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট এবং তার দেহরক্ষী ইউনিটের প্রধান ছিলেন। রাজা ভাজিরালংকর্নের দীর্ঘদিনের সহযোগী তিনি এবং বহু বছর ধরে রাজার সঙ্গে জনসম্মুখেও সুথিদাকে দেখা গেছে। সোমবার সিনিনাতের পদবি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে রয়্যাল গেজেটে।

আরো পড়ুন : মিসেস জাতিসংঘ সুন্দরী শ্বেওতা ওয়ার্পে ঢাকা আসছেন

ঘোষণায় বলা হয়েছে, রাজতন্ত্রকে কোনোরকম সমস্যা এবং চাপ থেকে মুক্ত রাখার আশায় রাজা সিনিনাতকে রাজসঙ্গীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সিনিনাতই এখন রাজা এবং রানির বিরুদ্ধে প্রতিরোধের দেওয়াল হয়ে দাঁড়িয়েছেন এবং রাজার পক্ষ থেকে আদেশ দিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

 

ইত্তেফাক/এসি