ঈদের আগেরদিন মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ ও যানবাহনের তেমন চাপ নেই। গত কয়েক দিন যাত্রীদের চাপ থাকলেও সোমবার সকাল থেকে ঘাটে স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে। যাত্রী, যানবাহন ও মোটরসাইকেলচালকদের ঘাটে অপেক্ষা করতে হয়নি। ঘাটে এসেই ফেরিতে বা লঞ্চে তারা পদ্মা পার হয়ে গন্তব্যে যাচ্ছেন। স্বস্তিতে পারাপার হতে পেরে যাত্রীরা খুশি।
গত কয়েকদিনের মতো ফেরিঘাটে যানবাহন ও মোটরসাইকেলর দীর্ঘ সারি নেই । লঞ্চ ও স্পিডবোট ঘাটেও যাত্রীর চাপ ছিল কম। প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে যে যেভাবে পারছে ঘাটে আসছে। ফেরি, লঞ্চ, স্পিডবোটে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ও মাঝিরকান্দি নৌরুট দিয়ে পাড়ি দিচ্ছে পদ্মা।
এ রুটে ১০টি ফেরি, ১৫৫টি স্পিডবোট ও ৮৫টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। গত কয়েকদিন মোটরসাইকেল শুধু ১ নম্বর ফেরিঘাট দিয়ে পার করা হলেও চাপ কম থাকায় সোমবার চারটি ফেরিঘাট দিয়েই মোটরসাইকেল পার হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম জানান, এবার দুর্ভোগ ছাড়াই ঘরমুখো মানুষ এবং যানবাহন খুব সুন্দরভাবে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার-মাঝিরকান্দি নৌপথে পার হচ্ছে।