গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার টরন্টোতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় যে তিন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নিহত এবং একজন আহত হন; সেই দুর্ঘটনার পেছনে এখন নানামুখী ঘটনা বেরিয়ে আসছে। টরন্টো ও ঢাকা থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ এবং প্রচার হচ্ছে একের পর এক কাহিনী। রহস্যাবৃত থেকে উন্মোচিত হচ্ছে নতুন নতুন বিষয়।
কেউ বলছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া নিবিড় কুমার দে জড়িয়ে যেতে পারে আইনি জটিলতায়। তার অপরাধ সম্পর্কে টরন্টো পুলিশ কর্মকর্তা OPP Sgt. Kerry Schmidt মন্তব্য করেছেন- ‘very violent collision’। নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক একজন আইনজীবী বলেন, এ ঘটনায় নিবিড়কে আটক করা হতে পারে। এমনকি কানাডা থেকে বহিস্কারও হতে পারেন তিনি।
জানা যায়, ১৪০ মাইল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলেন নিবিড়। দুর্ঘটনায় কবলিত গাড়িটির লাইসেন্স নিয়েও প্রশ্ন। এছাড়া তাদের বন্ধু লাবিবের গাড়ির সঙ্গে রেসিং করেছিল দুর্ঘটনায় কবলিত গাড়িটি।
নিহত আরিয়ান দীপ্তর মা রেজিনা সুলতানা দাবি করেন, এটা নিছক মৃত্যু বা সড়ক দুর্ঘটনা নয়; এটা পরিকল্পিত হত্যা!
বিষয়টি সুরাহা করতে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন দীপ্তের পরিবার।