ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যে সময়কাল এটি অনেকটা বেহেশত এবং দোযখের মাঝামাঝি অবস্থানে আছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি। নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিওতে একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, একটি সরকারের যে টার্নিং পয়েন্ট থাকে, কর্মপন্থার যে ধারাবাহিকতা থাকে কিংবা একটি সরকারের দুর্নাম এবং বদনামের যে একটা আলাদা আলাদা ব্যারোমিটার প্যারামিটার বা প্যারাগ্রাফ থাকে। সব জায়গাতে একটা এব্রো থেব্র অবস্থা।
অর্থাৎ ধরুন আপনি একটা রেললাইন, সেটা সামান্তরালভাবে বইতে থাকে। কিন্তু প্রচণ্ড রোদে এবং অন্য কোনো তাপ এবং চাপে রেললাইন যখন বাঁকা হয়ে যায় তখন সেই পথ চলাচলকারী মানে ট্রেন এবং ট্রেনে যারা যাত্রী সবার জন্য মৃত্যুকূপ হয়ে পড়ে।
এজন্য বলা হয়ে থাকে যে, মাঝামাঝি কোনো জিনিস সবসময় ভয়ংকর হয়। আমাদের দেশে যারা আলেম ওলামা রয়েছেন তারা ওয়াজ করেন।
বলা হয়ে থাকে যে, যারা বেহেশতে যাবেন তো তাদের জন্য এক ধরনের একটা ফায়সালা অনুভূতি। আর যারা দোযখে যাবেন তাদের জন্য এক ধরনের অনুভূতি। এবং তারা তাদের নির্মম এবং চূড়ান্ত পরিণতি জানার পর ওভাবেই তার শরীর, মন-মানসিকতা ওইভাবে গড়ে উঠবে যে অনন্তকাল আমাকে জাহান্নামে থাকতে হবে।
কিন্তু সমস্যা হবে তাদের যারা বেহেশত এবং দোযোখের মাঝামাঝি জায়গাতে থাকবেন।
একদিকে বেহেশতের সেই সুবাস, সুবাতাস, সুগন্ধি, ভালো খাবার দাবার, হুর-গেলমানদের আনাগোনা। আবার অন্যদিকে জাহান্নামের আর্তচিৎকার, লেলিহান শিখা। এই দুটো দৃশ্যের মধ্যে যারা থাকবেন তাদের জীবন এতটা দুর্বিষহ হয়ে পড়বে তারা বারবার শুধু আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করতে থাকবেন যে, হে দয়াময় আমাদেরকে রক্ষা করো আমাদের এই পরিণতির একটা চূড়ান্ত ফায়সালা দাও। তো সেই দিক থেকে আমরা এই যে প্রবাদ বাক্য ব্যবহার করি বেহেশ এবং দোযখের যে মাঝামাঝি।
এটি যখন কোন মানুষের জীবনে আসে কোন রাষ্ট্রের জীবনে আসে কোন ব্যক্তির জীবনে আসে।
সমাজের সবাই তখন এরকম একটা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে থাকে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বর্তমান সরকার এরকম একটা বেহেশত এবং দোযখের মাঝামাঝি জায়গাটায় আছে। আমরা এক্স্যাক্টলি কেও বলতে পারছি না স্বয়ং ডক্টর ইউনূস কিংবা ধরুন একেবারে অজ পাড়াগায়ের একজন গ্রাম্য মসজিদের খতিব কিংবা মুয়াজ্জিন কিংবা ধরেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিল্পপতি অথবা ফুটপাথের পাশে দাঁড়িয়ে যে লোকটি সিগারেট বিক্রি করছে বা পানবিড়ি বিক্রি করছে সবাই বর্তমান সরকারের ব্যাপারে মানে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারবে না। কেউ হয়তো পক্ষে বলবে কেউ হয়তো বিপক্ষে বলবে। কিন্তু একটি সরকার যখন থাকে আওয়ামী লীগ বা বিএনপি বা অন্য যেকোনো রাজনৈতিক দল তখন সেই সরকারকে কেন্দ্র করে একটা জনমত গড়ে ওঠে।
সেই জনমতের ধারাবাহিকতা যেটা থাকে সেটাই হলো সরকারের প্রাণশক্তি বা প্রাণভ্রমরা। তো সেই ক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের কোনো জনমত নেই। সরকারের পক্ষে যারা আছে সব ভাষা ভাষা উড়ন্ত জনমত। সকাল বিকাল পরিবর্তন হয়। সরকারের যে সমস্ত লোকজন আছেন যারা সরকারের প্রশংসা করেন তারা ভাড়াটিয়া আর যারা সরকারের বিরোধিতা করেন তারা সবাই ব্যক্তিগত স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত।
এই অবস্থাতে সরকার যে ক্রান্তিকাল মোকাবিলা করছে সেই ক্রান্তিকালের মধ্যে সবচাইতে বড় সমস্যাটা হলো বাংলাদেশের সঙ্গে দিল্লির বা ভারতের যে সম্পর্ক স্মরণকালের সবচেয়ে খারাপ সম্পর্ক। সীমান্ত প্রায় বন্ধ, ব্যবসা-বাণিজ্য একেবারে তলানিীতে নেমেছে।
বাংলাদেশের যে সকল আমদানি পণ্য আমরা ভারত থেকে আনি সেখানে তারা একটার পর একটা বাধা তৈরি করে ফেলেছে। তো ভারত একটা বড় রাষ্ট্র। বাংলাদেশের মত একটা রাষ্ট্রে যদি তারা এক্সপোর্ট না করে, তাদের কিছু আসে যায় না। বছর হয়তো তারা ৪০ বিলিয়ন ডলারের মত এক্সপোর্ট করে বাংলাদেশে। আমাদের দেশে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিরাট ব্যাপার। কিন্তু ভারতের জন্য এটা কোনো বিষয় নয়।
এখন ভারত যদি ৪০ বিলিয়ন ডলারের যে রপ্তানি পণ্য বাংলাদেশে রপ্তানি না করে আমাদেরকে বিকল্পভাবে যদি চায়না থেকে আনতে হয় অন্য কোন দেশ থেকে আনতে হয় এবং খরচ যদি ৪০ বিলিয়ন ডলারের পরিবর্তে ৫০ বিলিয়ন হয়, ৬০ বিলিয়ন হয়। আমাদের কোমর ভেঙে যাবে। মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে এবং আমরা এক বছর টিকে থাকতে পারবো না এবং ঠিক সেই অবস্থাটা তৈরি হয়েছে বিশেষ করে আমাদের যে শিল্পের কাছামাল, ভোগ্য পণ্য এবং আমাদের দেশের যে কিছু মেশিনারিস রয়েছে এই বিষয়গুলো তার সঙ্গে সঙ্গে পর্যটন তারপরে চিকিৎসা সব ক্ষেত্রে ভারত যে এমবার্গো দিয়েছে তার ফলে আমাদের অনেক কিছু তসনচ হয়ে গিয়েছে।
দ্বিতীয়ত যেটা আছে সেটা হলো বাংলাদেশ থেকে আমরা যে ভারতে রপ্তানি করি শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানি করি সেখানেও রাজ্যের সব বাধা এবং বিঘ্ন তারা তৈরি করেছে। আমরা ভারতের অনেকগুলো বন্দরকে বিমানবন্দরকে ট্রান্জিট পোর্ট হিসেবে ব্যবহার করতাম। এখন ভারত সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা এখন সে ট্রান্জিট পোর্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারছি না বিমানবন্দরকে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতি মাসে আমাদেরকে গচ্ছা দিতে হচ্ছে। অর্থাৎ গার্মেন্টস রপ্তানি করার ক্ষেত্রে আমরা ভারতের ন্দরগুলো ব্যবহার করে আমরা ইউরোপ আমেরিকাতে রপ্তানি করতাম।
এবং এটা কি? সেটা বুঝাতে গেলে আরো যাকে বলা হয় আপনাদের যাকে বলে অনেকে ধৈর্যশ্রুতি ঘটতে পারে। কিন্তু ব্যবস্থাটা হলো যে আমরা ধরুন আমেরিকাতে যদি আমেরিকা দুটা আছে ওয়েস্ট কোস্ট এবং ইস্ট কোস্ট দুটা এলাকা এখন ওয়েস্ট কোস্টের যে সকল বন্দর রয়েছে সে সকল বন্দরে আমরা সমুদ্রপথে মাল পাঠাবো তো সমুদ্রপথে মাল পাঠাবো আমাদের গার্মেন্টস কোম্পানিকে বলা হলো যে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে আপনি মাল পাঠাবেন ভালো কথা কিন্তু আমাদের সমস্যার কারণে প্রায় দেখা যাচ্ছে যে, মাল তৈরি করতে দেরি হয় গ্যাস নেই বিদ্যুৎ নেই শ্রমিক অসন্তোষ তো হাতে সময় আছে মাত্র ২০ দিন এবং এই ২০ দিনের মধ্যে যদি আমি মাল পৌঁছাতে না পারি তাহলে কি হবে পুরো মাল যাকে বলা হয় বায়ার নিজে নিবে।
নাহলে গার্মেন্টগুলো ধসে যাবে তো সেই ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা দূর করার জন্য আমরা কি করি ইয়ারে মাল পাঠাই অথবা সিইয়ারে করি অর্থাৎ আমাদের বাংলাদেশ থেকে ধরুন একটি জাহাজে করে মাল পাঠাতে যদিথ ডেস লাগে তো সেক্ষেত্রে কষেত্রে আমরা যদি ইয়ারে করে এখানে মাল পাঠাই তাকে বলা হয় ভারতের নাবাশিবা পোর্টে এবং সেখান থেকে যদি আমরা জাহাজে পাঠাই এটা এক ধরনের বিকল্প। আমরা এখান থেকে কন্টেইনারে পাঠালাম নাসিবা পোর্টে ওখান থেকে আমরা ইয়ারে পাঠালাম এগুলো করে ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা তারা লাভ করে।
ভারত এই সুবিধাটা শেখ হাসিনার জামানাতে দিয়ে এসেছিল এটা এ সময় বন্ধ করে দিয়েছে এবং আমাদের বেশ কয়েকটি স্থল বন্দর বিশেষ করে বেনাপল অনেকগুলো পণ্যের আমদানি এবং রপ্তানি এই বেনাপল বন্দর দিয়ে করা যাবে না। এই নিষেধ দেখার ফলে পুরো আমদানি এবং রপ্তানি মুখ থুবড়ে পড়েছে। তো এ সকল কারণে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা আমাদের এই বর্তমান ইন সরকারের জন্য রীতিমত একটা ফরজ কেফায়া।
এছাড়া এই সরকার দীর্ঘমেয়াদের টিকতে পারবে না। এই গেল একটা। অন্যদিকে যেটা হচ্ছে সরকার এই মুহূর্তে চীনের সঙ্গে এবং পাকিস্তানের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছে এবং ঘন ঘন আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো এবং ডক্টর মহতিন সরকারের কর্তা ব্যক্তিরা চীন দেশে যাচ্ছেন যেটা ভারত আরো বিক্ষুপ্ত হয়ে পড়েছে।
ভীষণ রকম বিক্ষুব্দ হয়ে পড়েছে এবং এরই মধ্যে যেটি হচ্ছে সেটি হলো চীনের সঙ্গে কতগুলো কৌশলগত সামরিক চুক্তি সামরিক সম্পর্ক তারপরে কৌশল অর্থনৈতিক সম্পর্ক এগুলো নিয়ে খুব কথাবার্তা হচ্ছে। যখন এ সকল বিষয় নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে ঠিক সেই সময়টিতে আমেরিকার যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী তিনি আমাদের ড. মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং সেই কথা বলার মধ্যে তিনি যে সকল বিষয় আলোচনা করেছেন সেখানে আমাদের যে পাকভারত উপমহাদেশে মার্কিন স্বার্থ দেখার জন্য একটা চুক্তি রয়েছে ইন্দো প্যাসিফিক ট্রিয়েটি।
আর আরেকটা সংগঠন রয়েছে কোয়াড। তো শেখ হাসিনার পতনের মূল কারণ ছিল সেই ইন্দোপ্যাসিফিক চুক্তিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি আর কোয়ারডে সংযুক্তি। কোয়ারডে অংশগ্রহণ করা। তো এই কাজটি শেখ হাসিনা করতে পারেনি মূলত চীনের কারণে। এখন এই যে আমেরিকা সে আমেরিকা আবার নতুন করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চাপ দিচ্ছে কোয়ার্ট এবং ইন্দো প্যাসিফিক নিয়ে।
আবার আমেরিকার সাথে ভারতের যে সম্পর্ক সেই সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমেরিকা বলছে যে ঠিক আছে। তারা যদি কোয়ার্ডে আসে ইন্দো প্যাসিফিকে যদি যুক্ত হয় এবং সেখানে চট্টগ্রাম বন্দর যদি ডিপি ওয়ার্ল্ডকে দিয়ে দেওয়া হয় আমেরিকান কম্পানি দুবাই পোর্ট। তো নাম দুবাইপোর্ট ডিপি ওয়ার্ল্ড কিন্তু এটার মালিকানা আমেরিকান তো এটা যদি ইউনুস সরকার করে তারপরে সেন্ট মার্টিন নিয়ে যে সকল কথাবার্তা শুনছি সেগুলো যদি হয় তারপরে করিডর নিয়ে যে সকল কথাবার্তা হচ্ছে সেগুলো যদি হয় তাহলে ভারতের উচিতসরকারকে সহযোগিতা করা এবং এই কাজটি করলে তাদেরকে চীন থেকে সরানো যাবে।
চীনের সাথে যদি ডক্টর মোহাম্মদ সরকারের একটা গভীর সম্পর্ক হয়ে যায়। তাহলে আর যা হোক না কেন চীন তো এরকম একটা রেজিম তারা কখনো কোন দেশে গণতন্ত্রকে প্রমোট করে না। তারা সবসময় ফ্যাসিবাদী তারপরে সৈরশাসন একদলীয় শাসন এগুলোকে সবসময় তারা প্রমোট করে। আর আমেরিকা এবং ভারত আর যাই হোক না কেন তারা তাদের মত করে সেখানে একটা গণতন্ত্রের যাকে বলা হয় একটা সাইনবোর্ড তারা রাখে।
তো সেইদিক থেকে আমেরিকা প্রথমত সরাসরি ডক্টর মহামদ ইউনুসের সঙ্গে একটা ডিল করতে চাচ্ছেন এবং যেটা এখন স্পষ্ট যে ডক্টর মহাম্মদ ইউনুসের ক্ষমতায় গ্রহণ তার ক্ষমতার পদায়ন তার ক্ষমতায় থাকা এবং ক্ষমতা পরিচালনা সবকিছুর পিছনে আমেরিকার যে একটা বিরাট ভূমিকা আছে সেটা ডিপি স্টেট হতে পারে সেটা আরো অনেক কিছু হতে পারে যার কিছু কথা ডক্টর মহতি ইউনুসের যারা মেন্টর যারা তার তাত্ত্বিক গুরু এবং এই সরকারকে যারা টিকিয়ে রেখেছেন। তাদের বুদ্ধি দ্বারা প্রজ্ঞা দ্বারা তারাই স্বীকার করেছেন যে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতায় আসার পেছনে আমেরিকার ডিপস্টেটের একটা বিরাট ভূমিকা ছিল।
এবং শেখ হাসিনার পতনের পেছনে আমেরিকা সরাসরি সক্রিয় আবার বলছি সরাসরি সক্রিয় একটা ভূমিকা ছিল । তো কাজেই আমেরিকাকে আসলে বাদ দেয়া সম্ভব নয়। আমেরিকাকে কোনো অবস্থাতেই এভয়েড করা সম্ভব নয়। এবং কোনো অবস্থাতে আমেরিকাকে এভয়েড করে চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা এই সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়।
তাই যদি হয় তাহলে এই চীনের সঙ্গে যা কিছু হচ্ছে সেটা রাজনৈতিক দল ডক্টর মহম্মদ ইনুস তাদের জন্য একটা বুমেরাং হয়ে যাবে আগামী দিনগুলোতে। এবং আমরা লক্ষ্য করলাম যে ভারতের যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যিনি মুখপাত্র এবং পররাষ্ট্র সচিব তিনি বাংলাদেশের ব্যাপারে বেশ নরম কথা বলেছেন। একেবারে নজিরবিহীন এবং বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করা এবং বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে যে বিবাদমান সমস্যাগুলো রয়েছে সেই সমস্যাগুলোর ব্যাপারে একটা ইতিবাচক সমাধানে পৌঁছানোর ব্যাপারে ইতিমধ্যে দিল্লি অনেকটা গ্রিন সিগনাল দিয়েছে।
তো এই যে গ্রিন সিগনাল অর্থাৎ দিল্লি এবং আমেরিকার গ্রিন সিগনাল এটা ডক্টর মোহাম্মদ ইনু যদি গ্রহণ করে তাহলে রাশিয়া চীন এই যে বলয়টা শক্তির বলায়টা এবসলিউটলি তাদের বিরুদ্ধে চলে যাবে এইযে উভয় সংকট । এই উভয় সংকটটাকে আমি প্রথমে বলার চেষ্টা করেছি বেহেশত এবং দোযখের মাঝামাঝি ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। মহান আল্লাহ ভালো জানেন তার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। তিনি যেন আমাদের দেশ জাতি এবং কালকে রক্ষা করেন, হেফাজত করেন। এই দোয়া করছি।'