স্কিল ডেভলপমেন্ট বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলয়ে চলার জন্য একজন শিক্ষার্থী হতে শুরু করে চাকরিজীবী কিংবা ব্যবসায়ী সকলের ক্ষেত্রেই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ সময়েই সময় কিংবা আর্থিক সমস্যার কারণে শিক্ষার্থীরা স্কিল ডেভলপমেন্ট কোর্সগুলো করার সুযোগ করতে পারেনা অনেকেই। বৈশ্বিক অতিমারি কোভিড-১৯ এর কারণে অনলাইন ভিত্তিক কাজ পরিচালনা হচ্ছে সারাবিশ্ব জুড়ে। তাই এখন যে কেউই যে কোনো সময় বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে বসে ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নিজের কাঙ্খিত বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে এমএসবি একাডেমি (https://www.msbacademy.com)।
বাংলা ভাষায় সাশ্রয়ী মূল্যে আন্তর্জাতিক মানের কোর্স প্রদানের মূল লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে মাসুক সরকার এবং তার প্রতিষ্ঠান এমএসবি। বর্তমানে দেশ সেরা এক্সপার্টরা কোর্স পরিচালনা করছে একাডেমিটিতে।
এমএসবি একাডেমি ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, ইথিক্যাল হ্যাকিং, প্রোগ্রামিং, ওয়েভ ডেভলপমেন্ট, এপ ডেভেলপমেন্টসহ অন্যান্য সব বিষয়ের এডভান্স কোর্স প্রদান করে থাকে। অফলাইন ট্রেনিং এর তুলনায় ৬০-৭০% সাশ্রয়ী মূল্যে আন্তর্জাতিক মানের এসব কোর্স করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।
এমএসবি একাডেমি কোর্স শুরু করার প্রক্রিয়াও বেশ সহজ। পছন্দমতো কোর্স এর প্রমো দেখে কোর্স ক্রয় করার সুযোগ রয়েছে। এমএসবি একাডেমির কোর্স একবার কেউ ক্রয় করলে সে পাবে আজীবন মেম্বারশিপ। সবচেয়ে দারুণ বিষয় হচ্ছে কেউ যদি একবার কোনো কোর্স ক্রয় করে সে ওই কোর্স এর অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সব লেকচার দেখতে পারবে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই সুবিধা পাবে গ্রাহকেরা। একইসাথে অভিজ্ঞ ইন্সট্রাক্টরদের দ্বারা সবধরনের সহযোগিতা তো রয়েছেই। কোর্স সম্পন্ন করার পর প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট প্রদান করে থাকে এমএসবি একাডেমি।
এমএসবি একাডেমির পেইড কোর্সে এখন পর্যন্ত রয়েছে প্রায় ৬০,০০০+ শিক্ষার্থী আর অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মাধ্যমে যুক্ত রয়েছে প্রায় তিন লক্ষাধিক শিক্ষার্থী।
এমএসবি একাডেমি আন্তর্জাতিক মানের কোর্স প্রদানের পাশাপাশি আয়ের এক বিশাল সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ঘরে বসেই ৫-৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করার সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে এমএসবি একাডেমির কোর্স রেফার করার মাধ্যমে আয় করতে পারবে যে কেউই। এমএসবি একাডেমিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে যুক্ত হয়ে প্রতিমাসে ৫-৪০ হাজার টাকা আয় করছেন অনেকেই।
ইত্তেফাক/বিএএফ