আজ রবিবার (০১ মে) সারাদিনে দুটি স্পেশাল ট্রেনসহ মোট ৩৯ জোড়া ট্রেন কমলাপুর থেকে চলাচল করবে। এসব ট্রেনে ৫৩ হাজার মানুষ ঢাকা ছাড়তে পারবে। শনিবার (১ মে) সকালে কমলাপুর রেল স্টেশনের নিজ কার্যালয়ে ঈদ যাত্রার পরিস্থিতি নিয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান কমলাপুর রেল স্টেশনের ব্যবস্থাপক মাসুদ সারওয়ার।
এ সময় তিনি বলেন, সকাল ১১টা পর্যন্ত ১৪টি ট্রেন স্টেশন ছেড়ে গেছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত যে ট্রেনগুলো কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে গেছে, সেগুলোর মধ্যে নীলসাগর, ধূমকেতু এবং সুন্দরবন এক্সপ্রেস ৩০ থেকে ৪০ মিনিট বিলম্ব হয়েছে। এটা অপ্রত্যাশিত, শিডিউল বিপর্যয় বলা যাবে না।
মাসুদ সারওয়ার আরও জানান, শাওয়াল মাসের চাঁদ না দেখা গেলে সন্ধ্যার পর থেকে ঈদ যাত্রার ২ মে’র টিকিট বিক্রি করা হবে। এছাড়া চাঁদের ওপর ভিত্তি করে একইসঙ্গে ৪ মে’র অগ্রিম টিকিটও বিক্রি করা হবে।
তিনি বলেন, আগামী ২ ও ৪ তারিখের টিকিট চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে বিক্রি করা হবে। আজ যদি চাঁদ না দেখা যায়, তাহলে ৩ তারিখ ঈদ হবে। সেক্ষেত্রে আজ সন্ধ্যার পর ২ তারিখের টিকিট বিক্রি করা হবে। চাঁদ দেখার পর আমরা ৪ তারিখের টিকিট বিক্রি করব। সারা দেশ থেকে আজ ৫ তারিখের অগ্রিম টিকিটও দেওয়া হচ্ছে।
ঈদযাত্রায় আমরা সময়ের চেয়ে নিরাপত্তাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রত্যেকটি ক্রসিংসহ অপারেশনাল কাজগুলো আমরা খুবই স্মুথলি করছি। যার কারণে ট্রেন ২০-৩০ মিনিট দেরি হতে পারে।