ভেদরগঞ্জ উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে শরীয়তপুর-চাঁদপুর মহাসড়ক। এই সড়কটি খুলনা-চট্টগ্রাম যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম। তবে সামান্য বৃষ্টি হলেই পানিতে তলিয়ে যায় খানাখন্দে ভরে যাওয়া শরীয়তপুর-চাঁদপুর মহাসড়ক। যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
দেখা যায়, প্রায় ২০০ গণপরিবহন ও ট্রাকের দীর্ঘ লাইন। এই উপজেলার সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভেদরগঞ্জ বাজারের ন্যাশনাল ব্যাংক মোড়। এ মোড়ের উভয় পাশে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য গর্ত।
প্রধান শিক্ষক সুজল জানান, ভাঙাচোরা সড়কের ওপর চলাচল করতে গিয়ে রং সাইড হলেও সবাই ভালো অংশ দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিতে চায়। এটি করতে গিয়ে প্রায় সময় দুর্ঘটনা ঘটে। তাই সড়কটি দ্রুত সংস্কারের জন্য দাবি জানান তিনি।
খুলনা থেকে আসা ট্রাক ড্রাইভার কামরুল ইসলাম জানান, সামান্য বৃষ্টি হলেই শরীয়তপুর-চাঁদপুর মহাসড়কের ভেদরগঞ্জে দুর্ভোগের শেষ নেই। সড়ক সংস্কার করলেও বেশি দিন ভালো থাকে না। দেখা যায় সড়কে আবারও গর্ত।
শরীয়তপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ভুঁইয়া রেদওয়ানুল জানান, নতুন করে আমাদের শরীয়তপুর-চাঁদপুর চার লেনের মহাসড়ক সংস্কারের কাজ চলমান রয়েছে। তাই এই সড়কটির কোনো বরাদ্দ হয়নি। পদ্মা সেতু চালু হয়েছে তাই সড়কে একটু জ্যাম বেশি দেখা যাচ্ছে।