তিস্তার পানি বুধবার সন্ধ্যায় ২৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফা-উদ-দৌলা।
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ‘জেলার ৪ উপজেলার পানিবন্দি লোকজনের মধ্যে স্বস্তি দেখা দিয়েছে। লোকজন নিজ নিজ ঘরবাড়িতে ফিরতে শুরু করেছে। এখনও প্রায় ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন।’
জানা গেছে, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলায় বন্যার্তদের মধ্যে বিতরণের জন্য ৮৬ মেট্রিক টন জিআর চাল ও ৩ হাজার ১০০ প্যাকেট শুকনা খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আজ থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
জেলা প্রশাসক আবু জাফর সদর উপজেলার বন্যা দর্গত এলাকায় শুকনা খাবার বিতরণ করছেন। এখনও পর্যন্ত বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ জানা যায়নি। ক্ষয়ক্ষতি নিরপণের কাজ চলছে।