বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
The Daily Ittefaq

পায়রা উড়িয়ে সমাবেশ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২২, ১০:২৬

যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত যুব সমাবেশ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১১ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর পায়রা উড়িয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসমাবেশ শুরু হয়। 

এ সময় যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্‌ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল উপস্থিত ছিলেন। আসন গ্রহণ করার পরে বঙ্গবন্ধু কন্যা যুবলীগের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন।

ছবি: পিএমও

আওয়ামী লীগ সভাপতিকে সভামঞ্চে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে সামস পরশ এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল। প্রধানমন্ত্রীর হাতে তারা ক্রেস্ট তুলে দেন। 

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতার সুবর্ণজয়ন্তীর লোগো তুলে দেওয়া হচ্ছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নিক্সন চৌধুরী। ছবি: ফোকাস বাংলা

যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মহাসমাবেশ ঘিরে মিছিলে মিছিলে মুখরিত হয়ে উঠেছে ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকা। বেলা আড়াইটায় সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও সকাল ৯টা থেকেই যুব নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন। 

ছবি: সংগৃহীত

সমাবেশ ঘিরে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বর্ণাঢ্য সাজে সজ্জিত করা হয়েছে। নির্মাণ করা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন সুবিশাল প্যান্ডেল। এ ছাড়া, পুরো ঢাকা শহরের প্রধান প্রধান সড়কের পাশে জাতীয় পতাকার পাশাপাশি যুবলীগের পতাকা দিয়েও সাজানো হয়েছে।

ছবি: ইত্তেফাক

সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে থেকেও নেতা-কর্মীরা আসছেন। গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট, মৎস্যভবন, শাহবাগ, কাকরাইল, সেগুণ বাগিচা, এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, দোয়েল চত্বরসহ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চার দিক দিয়েই নেতা-কর্মীরা এসে জড়ো হচ্ছেন।

তাদের মুখে শোনা যাচ্ছে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান। কোনো কোনো মিছিলে ‘নৌকা নৌকা’ স্লোগানও শোনা যাচ্ছে।

ছবি: ইত্তেফাক

জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এ ছাড়া, উদ্যানের বিভিন্ন গেট ও ভেতরে টহল দিচ্ছেন গোয়েন্দা সংস্থা, আনসার, পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর সদস্যরা।

ইত্তেফাক/এএএম