অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে গতকাল শেষ হলো অষ্টম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ঐতিহাসিক মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড (এমসিজি) স্টেডিয়ামে পাকিস্তান ইংল্যান্ড ফাইনাল ম্যাচ দিয়ে পর্দা নামলো চার-ছক্কার ধুম ধামাকা এই আসরের।
ফাইনালের মঞ্চে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে নেয় ইংল্যান্ড। জস বাটলারের নেতৃত্বে ২০১০ সালের পর আবার শিরোপা পুনরুদ্ধার করলো ইংল্যান্ড।
৪৫ ম্যাচের এই আসরে হয়েছে ছোট বড় অনেক রেকর্ড। একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক সেই সব পরিসংখ্যানে
আয়োজক: অস্ট্রেলিয়া
ম্যাচ: ৪৫টি
চ্যাম্পিয়ন: ইংল্যান্ড
রানার্স-আপ: পাকিস্তান
ফাইনাল সেরা: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড)
টুর্নামেন্ট সেরা: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড)
দলীয় সর্বোচ্চ রান(ইনিংসে): দক্ষিণ আফ্রিকা ২০৫/৫, ২০ ওভার (প্রতিপক্ষ- বাংলাদেশ)
সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয় (রান হিসেবে): দক্ষিণ আফ্রিকা ১০৪ রানে জয়ী, প্রতিপক্ষ- বাংলাদেশ
সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয় (উইকেট হিসেবে): সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড ১০ উইকেটে হারায় ভারতকে।
টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রান: বিরাট কোহলি (ভারত) ৬ ইনিংসে ২৯৬ রান
ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস: রিলি রুশো(দক্ষিণ আফ্রিকা), ১০৯ রান, প্রতিপক্ষ- বাংলাদেশ
সর্বোচ্চ ব্যাটিং গড়: বিরাট কোহলি (ভারত) ৯৮.৬৬।
সর্বোচ্চ চার: সূর্যকুমার যাদব (ভারত) -২৬টি।
সর্বোচ্চ ফিফটি: বিরাট কোহলি ৪টি।
সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি: হাসারাঙ্গা ডি সিলভা (শ্রীলঙ্কা) ৮ ইনিংসে ১৫ উইকেট।
সেরা ইকোনমি: নাসুম আহমেদ (বাংলাদেশ) গড়-৩.০০।
সর্বোচ্চ মেডেন: ভুবনেশ্বর কুমার (ভারত) ৩টি ।
সর্বোচ্চ ডট বল: ফ্রেড ক্লাসেন -৯৩টি।
সেরা বোলিং ফিগার: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড) ৫/১০ প্রতিপক্ষ- আফগানিস্তান।
সর্বোচ্চ জুটি: জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলস (ইংল্যান্ড) ১৭০* প্রতিপক্ষ- ভারত।
সেঞ্চুরি: ২টি, রাইলি রুশো (দক্ষিণ আফ্রিকা), ১০৯ রান, প্রতিপক্ষ- বাংলাদেশ এবং গ্লেন ফিলিপস (নিউজিল্যান্ড), ১০৪ রান, প্রতিপক্ষ - শ্রীলঙ্কা
সর্বোচ্চ ছক্কা: সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে) ১১টি
হ্যাটট্রিক: কার্তিক মায়াপ্পন (সংযুক্ত আরব আমিরাত) প্রতিপক্ষ- শ্রীলঙ্কা এবং জশুয়া লিটল (আয়ারল্যান্ড) বিপক্ষ- নিউজিল্যান্ড
সর্বোচ্চ ডিসমিসাল: জস বাটলার (ইংল্যান্ড) এবং স্কট এডওয়াডর্স (নেদারল্যান্ডস) ৯টি ক্যাচ
সর্বোচ্চ ক্যাচ (ফিল্ডার): দাসুন শানাকা (শ্রীলঙ্কা) ৯টি ক্যাচ