নক-আউটে যেতে হলে গ্রুপের শেষ ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই সেনেগালের সামনে। অন্যদিকে প্রতিপক্ষ ইকুয়েডর এক পয়েন্ট পেলেই চলে যাবে পরের রাউন্ডে। এমন সমীকরণ সামনে নিয়ে খেলতে নেমে ইকুয়েডরের বিরুদ্ধে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে গেছে সেনেগাল। প্রথমার্ধের একবারে শেষ মুহুর্তে এসে ইসমাইল সারের পেনাল্টিতে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আফ্রিকার দেশটি।
নক-আউটে ওঠার লড়াইয়ে বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৯ টায় খালিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছে ইকুয়েডর-সেনেগাল। এই ম্যাচের সমীকরণ একেবারেই সহজ, যে জিতবে সেই উঠবে রাউন্ড ১৬তে। ইকুয়েডরের অবশ্য এক পয়েন্ট পেলেও যথেষ্ট নক-আউটে ওঠার জন্য।
তবে এই ম্যাচে মাঠে নেমেই যেন জয়ের জন্য ইকুয়েডরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে সেনেগাল। ম্যাচের শুরু থেকেই ইকুয়েডরের ওপর চাপ সৃষ্টি করে সেনেগাল। ম্যাচের মাত্র ৩ মিনিটেই দারুণ একটি সুযোগ পেলেও গোল আদায় করতে পারেনি আফ্রিকার দেশটি।
ম্যাচের ১২ মিনিটে আরও একটি সুযোগ পেলেও ইকুয়েডরের গোলরক্ষক আটকে দেন সে প্রচেস্টা। গোল না পেলেও একের পর এক আক্রমণে ইকুয়েডরের রক্ষণভাগ তটস্থ করে রাখে সেনেগাল।
ম্যাচের ৪২ মিনিটে ইসমাইল সারকে ডি বক্সর ভেতর ফাউল করেন প্রিসাইডো। রেফারি সঙ্গে সঙ্গেই বাজান পেনাল্টির বাঁশি। স্পট কিক থেকে গোল করে সেনেগালকে ১-০ গোলের লিড এনে দেন ইসমাইল সার। পেনাল্টি থেকে করা ওই ১ গোলের লিড নিয়েই বিরতিতে যায় আফ্রিকার দেশটি।