ফরিদপুর-৩ ও ফরিদপুর-৪ আসনের প্রার্থীদের মনোনয়ন যাচাই-বাছাই হয় সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ও জেলা রির্টার্নিং অফিসার মো. কামরুল আহসান তালুকদার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান।
ফরিদপুর-৩ আসনের মনোনয়ন যাচাই-বাছাইতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফারুক হোসেন, বিএনএম প্রার্থী গোলাম রব্বানী মুন ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. আউয়াল মিয়ার মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করে রিটার্নিং অফিসার।
এই আসনে বৈধ প্রার্থী রয়েছেন আওয়ামী লীগের শামীম হক, স্বতন্ত্র প্রার্থী একে আজাদ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের এমএ মুইদ হোসেন আরিফ, জাতীয় পার্টির এসএম ইয়াহিয়া, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মো. দেলোয়ার হোসেন।
বিকালে একই স্থানে যাচাই-বাছাই হয় ফরিদপুর-৪ আসনের প্রার্থীদের মনোনয়ন। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. কাজী জাফরউল্লাহ, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মাকসুদ আহমেদ মাওলা, জাকের পার্টির মো. রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মো. আলমগীর কবির, বাংলাদেশ কংগ্রেসের নাজমুন নাহারের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেনের আয়কর রিটার্ন জমা না দেওয়ায় মনোনয়নটি স্থগিত করা হয়।
মনোনয়ন বৈধ হওয়ার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া নিক্সন চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। এটা প্রথম বিজয়। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণ আমাকে এবার গতবারের চেয়েও বেশি ভোটের ব্যবধানে জয়ী করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, হেভিওয়েট প্রার্থীর হিসেবটা কি দিয়ে নির্ধারণ করা হয়। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ২ বার হারছে আমার কাছে। তারপরও সে হেভিওয়েট প্রার্থী হয় কেমনে।