বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন ৫৭ জন খেলোয়াড়কে ফিটনেস টেস্টের জন্য তালিকা করেছিল। সেখানে দেশের ১ নম্বর খেলোয়াড় রাসেল মাহমুদ জিমি ছিলেন না। ছিলেন না আরেক তরুণ খেলোয়াড় খালেদ মাহমুদ রাকিন।
জিমিকে বয়সের অজুহাত দেখিয়ে ডাকেনি হকি ফেডারেশন সাধারণ লে. কর্নেল মো. রিয়াজুল হাসান (অব.)। তিনি জানিয়েছিলেন তরুণদের কথা। খোঁজ নিয়ে জানা যায় তরুণদের মধ্যে প্রতিভাবান খেলোয়াড় হয়েও ফেডারেশনের ফিটনেস তালিকায় রাখা হয়নি খালেদ মাহমুদ রাকিনকে। বাদ দেওয়া হয়েছে তাকেও। তরুণরা এশিয়া কাপে খেলবেন।
গতকাল জানা গেল রাকিনকে ফিটনেস টেস্টে ডাকা হচ্ছে। রাকিন হচ্ছেন জিমির ছোট ভাই। দেশের হকির কিংবদন্তি আব্দুর রাজ্জাক সোনা মিয়ার দুই ছেলে। দুজনই ভালো মানের খেলোয়াড়। কিন্তু রহস্যজনক কারনে তারা দুই ভাই হকি ফেডারেশনের কোনো কোনো কর্মকর্তার রোষানলে পড়ছেন। জিমি সবার চোখে চোখ রেখে কথা বলেন। এটাই তার খেলোয়াড়ি জীবনকে বাধাগ্রস্ত করছে। এবারও তাই হয়েছে।
নৌবাহিনীর হকি সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি রাকিন ছাড়াও গোলরক্ষক সাইদ উদ্দিনকে ডাকার কথা জেনেছেন তারা। কিন্তু ফেডারেশন থেকে চিঠি পাননি তারা।
জাতীয় দলের কোচ নিয়োগ প্রক্রিয়া
হকিতে কোচ নিয়োগ দেওয়ার জন্য ফেডারেশন দেশের হকি কোচদের কাছ থেকে বায়োডাটা সংগ্রহ করেছে। ফেডারেশন তাদের পছন্দের কোচদেরকে চিঠি দিয়েছে। এদের মধ্যে মামুনুর রশিদও রয়েছেন। সবার সাক্ষাতকার নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে, তবে হকিতে গুঞ্জন মামুনুর রশিদের দিকেই পাল্লাভারি। জাতীয় দলের কোচ হিসাবে তাকেই নিয়োগ দিতে যাচ্ছে ফেডারেশন।