গত ২১ মার্চ একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে ‘উত্তরার বিএনপি নেতা সালাম সরকারের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি নেতা ও নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের বর্তমান সভাপতি আব্দুস সালাম সরকারের বিরুদ্ধে আনীত এই অভিযোগসংক্রান্ত প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করা হয়েছে।
সংবাদটি নওয়াব হাবিবুল্লাহ মডেল স্কুল এন্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এক প্রতিবাদ প্রকাশ করেছে।
প্রতিবাদে বলা হয়েছে, ‘প্রতিবেদনে নওয়াব হাবিবুল্লাহ মডেল স্কুল এন্ড কলেজের খন্ডকালীন শিক্ষক/প্রভাষক নিয়োগ সম্পর্কে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর এবং সত্যকে বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। নওয়াব হাবিবুল্লাহ মডেল স্কুল এন্ড কলেজের এডহক কমিটির সম্মানিত সভাপতি জনাব মোহাম্মদ আব্দুস সালাম সরকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী। অথচ, একটি মহল ঈর্ষান্বিত হয়ে তার সুনাম ক্ষুন্ন করার উদ্দেশ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকায় অভিযোগ দেয়। এর প্রেক্ষিতে, ঢাকা বোর্ড কর্তৃপক্ষ জনাব মোহামদ আব্দুস সালাম সরকারের শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদ যাচাই করে সেগুলো যথার্থ ও সঠিক বলে মন্তব্য করেন। এমতাবস্থায়, আমরা প্রকাশিত সংবাদটিকে দৃঢ়ভাবে নিন্দা জানিয়ে এই সংবাদ প্রত্যাখ্যান করছি।’
উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি নেতা ও নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের বর্তমান সভাপতি আব্দুস সালাম সরকার তার বিরুদ্ধে আনিত এই অপপ্রচারের জবাবে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
থানায় লিখিত ডায়েরি সূত্রে জানা গেছে, সালাম সরকার সম্প্রতি উত্তরার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুল এন্ড কলেজের গর্ভনিং বর্ডির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এবার সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী শুধুমাত্র স্নাতকত্তোর সনদধারীরাই স্কুলের সভাপতি হতে পারবেন। সেই নীতিমালার শতভাগ পূরণ করেই বর্তমানে স্কুলটির সভাপতি হয়েছেন সালাম সরকার। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল তার সুনামহানী করার জন্য জাল সনদের অভিযোগ তুলে। যা হাস্যকর দাবি করেছেন তিনি।