মধুমাস জ্যৈষ্ঠ শেষ হলেও শেষ হয়নি বিভিন্ন ফল। ইসলামপুর বাজার মৌসুমি ফলে ভরে গেছে। মৌসুমি ফলের পাশাপাশি দেখা পাওয়া যাচ্ছে তালশাঁসের। জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরু থেকেই তালশাঁস বিক্রির ধুম পরেছে।
গরম আবহাওয়ায় উপজেলায় তালশাঁসের চাহিদা বেড়েই চলছে। উত্তপ্ত আবহাওয়ায় ফল পিপাসু মানুষ বা পথচরীদের তাল শাঁস তৃপ্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের কোষ। সব বয়সী ও শ্রেণি পেশার মানুষ এটা খাচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, জনবহুল স্থান সহ পৌর শহরের রেলস্টেশন, সিএনজি স্টেশন, আওয়ামীলীগ কার্যালয় সম্মুখে, মাদ্রাসা চত্বর, বাজার ও ধর্মকুড়া হাট সহ বিভিন্ন গ্রামে ভ্রাম্যমাণ ট্রলিতে তালশাঁস বিক্রির দেখা মিলছে। কোষগুলো বিক্রি করছে ৫ থেকে ১০টাকা।
পৌর শহরের বাজারি পাড়ার তালশাঁস বিক্রেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বিভিন্ন গ্রামের তালগাছ মালিকদের নিকট থেকে গাছ চুক্তি তালের বাধা কিনে আনেন। প্রতিদিন ৪’শ থেকে ৫’শ তাল বিক্রি করেন। নিজে এক-একটি তালশাঁস দা-দিয়ে কেটে কোষ খাওয়া উপযোগী করে গ্রাহকের হাতে দেন। এতে প্রায় আয় করেন হাজার টাকার উপরে। তিনি বলেন খরচ মিটিয়ে যে টাকা থাকে তাই সংসারে ব্যয় করি।
চিকিৎসক সোলায়মান বলেন, নারিকেলে যে সব উপাদান আছে তালশাঁসেও আছে সে সব উপাদান।