রোগ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গোর (ডিআর কঙ্গো) গোমার বাসিন্দারা প্রায় ২ হাজার মৃতদেহ দ্রুত কবর দেওয়ার চেস্টা করছেন। তবে কবরের পর্যাপ্ত যায়গা না থাকায় বিপাকে পড়েছেন তারা। এর আগে এমন অবস্থায় দেশটিতে গণকবর দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে।
শহরের লোকজন বলছে, গত সপ্তাহে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় গোমা শহরে সেনা-বিদ্র্যেহী ব্যাপক সংঘর্ষে বহু মানুষ নিহত হন। লড়াইয়ের পর রুয়ান্ডা সর্মথিত এম২৩ বিদ্র্যেহীরা বর্তমানে শহরটি নিয়ন্ত্রণ করছে।
কঙ্গোর যোগাযোগমন্ত্রী জানান, শহরটির মর্গগুলো লাশে ভরে গেছে। লোকজন সেগুলো বের করছেন। তাদের দ্রুত কবর দেওয়া প্রয়োজন।
তবে আর্ন্তজাতিক রেড ক্রসের গোমা প্রতিনিধি বলেন, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকায় মর্গে থাকা লাশগুলো দ্রুত পচে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে লাশ শানাক্ত করা কঠিন। এক সঙ্গে এত লাশ কবর দেওয়ার পর্যাপ্ত যায়গা নেই।
এদিকে, গোলাগুলির মধ্যে পড়ে নিহত অনেকের লাশ রাস্তা ও হাসপাতাল থেকে উদ্ধার হওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়ছে বলে জানা গেছে।