নিজ জেলা অথবা ঘরে বসেই প্রযুক্তিতে দক্ষ হয়ে ইউরোপ আমেরিকার মাল্টিন্যাশনাল বড় বড় কোম্পানিগুলোতে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সম্ভব। দেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৭০ শতাংশ মানুষের বয়স ৩৫ বছরের নিচে। আর তার মধ্যে প্রতি বছর ২০ লাখ যুবক শিক্ষা জীবন শেষ করে কর্মজীবনে প্রবেশ করে। এত যুবককে সরকারের পক্ষে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সম্ভব না। তাই শিক্ষিত যুবকদের রাজধানীমুখী না হয়ে প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। এরই লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৩৭ তরুণ ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এসব কথা বলেন। জেলার ঘিওর উপজেলার পঞ্চ রাস্তার মোড় এলাকায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৩৭ তরুণ ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার বিকালে জেলার ঘিওর উপজেলার পঞ্চ রাস্তার মোড় এলাকায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে এমপি এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয়, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ, জেলা পুলিশ সুপার মো. গোলাম আজাদ খান, ঘিওর উপজেলার চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. হাবিবুর রহমান হাবিব, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুর রহমান, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নীনা রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।